সেলিনা হায়াৎ আইভী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৭ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
আইভী ১৯৬৬ সালের ৬ জুন [[নারায়ণগঞ্জ|নারায়ণগঞ্জের]] একটি রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন"/> তার পিতার নাম আলী আহাম্মদ চুনকা এবং মাতা মমতাজ বেগম। আলী আহম্মদ বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর অনুষ্ঠিত নারায়নগঞ্জনারায়ণগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে জয় লাভ করে মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-208613|শিরোনাম=V for Ivy|তারিখ=2011-10-31|সংবাদপত্র=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2017-11-08}}</ref> পরিবারের পাঁচ সন্তানের মধ্যে আইভী জ্যেষ্ঠ। তিনি দেওভোগ আখড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে শিক্ষা জীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি নারায়ণগঞ্জ প্রিপারেটরী স্কুলে ভর্তি হন এবং ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। অতঃপর তিনি মর্গ্যান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৭৯ সালে ট্যালেন্টপুলে জুনিয়র স্কলারশিপ পান এবং ১৯৮২ সালে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় স্টারমার্কসহ উত্তীর্ণ হন।<ref name="নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন"/>
 
এরপর তিনি ১৯৮৫ সালে রাশিয়া সরকারের বৃত্তি নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানে শিক্ষা গ্রহণের জন্য ওডেসা পিরাগোব মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন এবং ১৯৯২ সালে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে ১৯৯২-৯৩ সালে [[স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ|ঢাকা মিডফোর্ট হাসপাতালে]] ইন্টার্নি সম্পন্ন করেন। কর্মজীবনে তিনি ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত মিডফোর্ট হাসপাতালে এবং ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ হাসপাতালে অনারারি চিকিৎসক হিসেবে কাজ করেন।<ref name="নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন"/>
 
== রাজনৈতিক জীবন ==
আইভী শিখার্থী থাকাবস্থায় পিতার সাথে রাজনীতে যুক্ত হন। ১৯৯৩ সালে তিনি নারায়ণগঞ্জ শহর আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদিকা ছিলেন। ২০০৩ সালে অনুষ্ঠিত পৌর চেয়ারম্যান নির্বাচনে অংশগ্রহণ জয়লাভ করে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার প্রথম নারী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি নারায়ণগঞ্জ শহর [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আলী আহাম্মদ চুনকা ফাউন্ডেশন এবং নারায়ণগঞ্জ হার্ট ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং তিনি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ)-এর নারায়ণগঞ্জ জেলার আহ্বায়কের দায়িত্বে আছেন।<ref name="নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন"/>
 
২০১১ সালের ৩০ অক্টোবর নারয়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনি মেয়র হিসেবে জয়লাভ করেন। ২৭ নভেম্বর তিহনি বাংলাদেশের প্রথম নারী সিটি কর্পোরেশন মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন এবং ১ ডিসেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=আইভী শপথ নেবেন আজ |ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/news/204343 |ওয়েবসাইট=প্রথম আলো |সংগ্রহের-তারিখ=৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bbc.com/bengali/news/2011/10/111031_fp_nganj_result.shtml|শিরোনাম=নারায়ণগঞ্জ সিটির প্রথম মেয়র আইভী|সংগ্রহের-তারিখ=2017-11-08}}</ref> ২০১৬ সালের ২২ ডিসেম্বর দ্বিতীয় নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হন। ২০১৭ সালের ৫ জানুয়ারি মেয়ার হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ গ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নিলেন মেয়র আইভী |ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/1701260588/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%AA%E0%A6%A5-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A7%9F%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AD%E0%A7%80 |ওয়েবসাইট=সমকাল |সংগ্রহের-তারিখ=৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০}}</ref>
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
আইভী ১৯৯৫ সালের ১৫ নভেম্বর [[রাজবাড়ী জেলা|রাজবাড়ী]] নিবাসী কাজী আহসান হায়াৎ-এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।<ref name="নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন"/> এই দম্পতির দুই পুত্র সন্তান রয়েছে।<ref name="নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী |ইউআরএল=http://ncc.portal.gov.bd/site/page/95625253-5807-4f7c-a98d-8782fac492c9 |ওয়েবসাইট=নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন |সংগ্রহের-তারিখ=৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ |ভাষা=en}}</ref>
 
==সম্মাননা==
রাজনীতিতে বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে তিনি [[অনন্যা শীর্ষ দশ পুরস্কার|অনন্যা শীর্ষ দশ]] সম্মাননায় ভূষিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=অনন্যা শীর্ষ দশ সম্মাননা প্রদান |ইউআরএল=https://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2017/05/07/144928.php |ওয়েবসাইট=ভোরের কাগজ |সংগ্রহের-তারিখ=৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==