প্রথমে ব্যবহার নয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
5টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
১২ নং লাইন:
১৯৯৮ সালে ভারত দ্বিতীয়বার [[পোখরান-২]] নামের পারমাণবিক বিস্ফোরণের সফল পরীক্ষার পরেই <nowiki>"প্রথমে ব্যবহার নয়"</nowiki> নীতি অবলম্বন করে। ১৯৯৯ সালে ভারত সরকার কর্তৃক প্রকাশিত হওয়া এক দালিলিক বিবৃতিতে<ref name=NFU>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.indianembassy.org/policy/CTBT/nuclear_doctrine_aug_17_1999.html |শিরোনাম=Draft Report of National Security Advisory Board on Indian Nuclear Doctrine |প্রকাশক=Indianembassy.org |সংগ্রহের-তারিখ=30 April 2013 |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20091205231912/http://www.indianembassy.org/policy/CTBT/nuclear_doctrine_aug_17_1999.html |আর্কাইভের-তারিখ=December 5, 2009 }}</ref> বলা হয় যে, পারমাণবিক অস্ত্র শুধু পারমাণবিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের জন্যই এবং ভারত সর্বদা "কেবল প্রতিশোধস্বরুপ" হিসেবেই নিজেদের পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগ করবে। ঐ নথিপত্রে এটাও উল্লেখ করা হয়েছে যে, ভারত কখনই প্রথম পারমাণবিক আঘাতের প্রবর্তন করবে না কিন্তু ভারতের উপর পারমাণবিক আক্রমণ পরিচালিত হলে প্রতিশোধ হিসেবে ভারত পাল্টা পারমাণবিক আক্রমণ চালাবে আর এই পাল্টা আক্রমণের আদেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী অথবা তার মনোনীত করা কোন উত্তরসূরীই অনুমোদন করবে।<ref name=NFU/> [[যুক্তরাজ্য|যুক্তরাজ্যের]] <nowiki>"জাতীয় গবেষণা উন্নয়ন কর্পোরেশন"</nowiki> এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০০১-২০০২ সালের দিকে ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির সত্ত্বেও ভারত <nowki>"প্রথমে ব্যবহার নয়"</nowiki> নীতির প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলো। এছাড়াও ভারত প্রয়োজনের অতিরিক্ত আণবিক অস্ত্র বানানো থেকে নিজেদের বিরত রাখার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
 
এছাড়া ২০১০ সালে দিল্লীর জাতীয় প্রতিরক্ষা কলেজে দেওয়া এক বিবৃতিতে ভারতের প্রাক্তন [[জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (ভারত)|জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা]] [[শিবশংকর মেনন]] <nowiki>"প্রথমে ব্যবহার নয়"</nowiki> নীতির পরিবর্তে ভুলবশত <nowiki>"অ-পারমাণবিক রাষ্ট্রগুলোর বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যবহার নয়"</nowiki><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://indiablooms.com/NewsDetailsPage/2010/newsDetails211010n.php |সংগ্রহের-তারিখ=৫ জানুয়ারি ২০১৮ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130127042637/http://indiablooms.com/NewsDetailsPage/2010/newsDetails211010n.php |আর্কাইভের-তারিখ=২৭ জানুয়ারি ২০১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> কথাটা উল্লেখ করেন। যদিও তার এই বক্তব্যের বিরোধীতা করে অনেকে এটা ব্যক্ত করেছেন যে, এই নীতির কোন পরিবর্তন সাধিত হয় নি; এটা শুধু তার বক্তৃতার আভিধানিক ভুল ছিল মাত্র।<ref>[http://idsa.in/idsacomments/DidIndiaChangeitsNuclearDoctrine_vnarang_010311]</ref> এছাড়া ভারতের প্রধানমন্ত্রী [[নরেন্দ্র মোদী|নরেন্দ্র মোদীও]] সাধারণ নির্বাচনের সময়ও <nowiki>"প্রথমে ব্যবহার নয়"</nowiki> নীতির উপর গুরুত্বারোপ করেন।<ref>http://in.reuters.com/article/2014/04/16/uk-india-election-nuclear-idINKBN0D20QB20140416</ref> ২০১৩ সালে পাকিস্তান ট্যাকটিকাল পারমাণবিক অস্ত্র বানিয়ে ভারতকে তাদের <nowiki>"প্রথমে ব্যবহার নয়"</nowiki> নীতি থেকে সরিয়ে আনার রিপোর্ট প্রকাশিত হলে এর প্রত্যুত্তরে ভারতের [[রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা সমিতি (ভারত)|রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা সমিতির]] আহ্বায়ক [[শ্যাম সরণ]] এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেন যে, ট্যাকটিকাল বা স্ট্র্যাটেজিক যে উপায়েই ভারতকে পারমানবিকপারমাণবিক আক্রমণ করা হোক না কেন, ভারত ব্যাপকভাবে সেই আক্রমণগুলোর প্রতিশোধ নিবে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Bagchi |প্রথমাংশ=Indrani |ইউআরএল=http://economictimes.indiatimes.com/news/politics-and-nation/even-a-midget-nuke-strike-will-lead-to-massive-retaliation-india-warns-pak/articleshow/19795988.cms |শিরোনাম=Even a midget nuke strike will lead to massive retaliation, India warns Pak&nbsp;— The Economic Times |প্রকাশক=Economictimes.indiatimes.com |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=2013-04-30}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Analysis: New Pakistani Tactical Nuclear Weapons&nbsp;— Implications And Ramifications|ইউআরএল=http://www.spacedaily.com/reports/Analysis_New_Pakistani_Tactical_Nuclear_Weapons___Implications_And_Ramifications_999.html|সংবাদপত্র=Space Daily|তারিখ=2013-02-16}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==