কিম বেসিঙ্গার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৫ নং লাইন:
}}
 
'''কিমিলা অ্যান বেসিঙ্গার''' ({{lang-en|Kimila Ann Basinger}}; জন্ম: [[৮ ডিসেম্বর]] ১৯৫৩)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Kim Basinger Biography |ইউআরএল=https://www.biography.com/people/kim-basinger-9201351 |ওয়েবসাইট=বায়োগ্রাফি |প্রকাশক=এঅ্যান্ডই টেলিভিশন নেটওয়ার্কস |সংগ্রহের-তারিখ=৮ ডিসেম্বর ২০১৮ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180627210801/https://www.biography.com/people/kim-basinger-9201351 |আর্কাইভের-তারিখ=২৭ জুন ২০১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী, গায়িকা ও সাবেক ফ্যাশন মডেল। ১৯৭০-এর দশকে নিউ ইয়র্কে সফল মডেলিং কর্মজীবনের পর বেসিঙ্গার ১৯৭৬ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে এসে টেলিভিশনে অভিনয় শুরু করেন। তিনি কয়েকটি টেলিভিশন চলচ্চিত্রে অভিনয় করার পর নাট্যধর্মী ''হার্ড কান্ট্রি'' (১৯৮১) দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়।
 
১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে যৌন আবেদনের প্রতীক স্বীকৃতি লাভ করা বেসিঙ্গার ''[[নেভার সে নেভার অ্যাগেইন]]'' (১৯৮৩) ছবিতে [[বন্ড গার্ল]] ডোমিনো পেটাচি চরিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Bond Girls: Never Say Never Again (1983) |ইউআরএল=https://www.filmsite.org/bondgirls0.html |ওয়েবসাইট=ফিল্মসাইট |প্রকাশক=এএমসি নেটওয়ার্কস |সংগ্রহের-তারিখ=৮ ডিসেম্বর ২০১৮}}</ref> পরবর্তীকালে তিনি ''দ্য ন্যাচারাল'' (১৯৮৪) ছবিতে অভিনয় করে প্রশংসা লাভ করেন এবং [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]]ের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি কাল্ট যৌনউদ্দীপক চলচ্চিত্র ''নাইন অ্যান্ড হাফ উইকস'' (১৯৮৬) এবং [[টিম বার্টন]]ের ব্লকবাস্টার ''[[ব্যাটম্যান (১৯৮৯-এর চলচ্চিত্র)|ব্যাটম্যান]]'' (১৯৮৯) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ''ব্যাটম্যান'' তার অভিনয় জীবনের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্র। ''[[এল.এ. কনফিডেনশিয়াল]]'' (১৯৯৭) চলচ্চিত্রে তার প্রলুব্ধকর চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী - চলচ্চিত্র)|শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]] ও [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|একাডেমি পুরস্কার]] অর্জন করেন। তার অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হল ''ব্লাইন্ড ডেট'' (১৯৮৭), ''প্রেট-এ-পোর্টার'' (১৯৯৪), ''আই ড্রিমড অব আফ্রিকা'' (২০০০), ''এইট মাইল'' (২০০২), ''সেলুলার'' (২০০৪), ''গ্রাজ ম্যাচ'' (২০১৩) এবং ''ফিফটি শেডস ডার্কার'' (২০১৭)।