'''তেইশ নম্বর তৈলচিত্র''' [[বাংলাদেশী]] ঔপন্যাসিক [[আলাউদ্দিন আল আজাদ|আলাউদ্দিন আল আজাদের]] প্রথম উপন্যাস।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ওয়েবসাইট=https://www.scribd.com|ইউআরএল=https://www.scribd.com/mobile/doc/228295211/%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2587%25E0%25A6%25B6-%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AE-%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2588%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%259A%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4-%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2589%25E0%25A6%25A6-%25E0%25A6%25A6%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A8-%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%25B2-%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A6|শিরোনাম=আলাউদ্দিন আল আজাদের প্রথম উপন্যাস|সংগ্রহের-তারিখ=21 May 2016}}</ref> [[১৯৬০]] সালে পদক্ষেপ নামক এক পত্রিকার ঈদ সংখ্যায় উপন্যাসটি প্রথম ছাপা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ওয়েবসাইট=http://cholontika.com|ইউআরএল=http://cholontika.com/%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2587%25E0%25A6%25B6-%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2588%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%259A%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%2586%25E0%25A6%25B2/|শিরোনাম=তেইশ নম্বর তৈলচিত্র বর্ণনা|সংগ্রহের-তারিখ=21 May 2016|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140825004227/http://cholontika.com/%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%87%E0%A6%B6-%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B2/|আর্কাইভের-তারিখ=২৫ আগস্ট ২০১৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> পরবর্তীকালে [[নওরোজ কিতাবিস্তান]] উপন্যাসটি বই আকারে প্রকাশ করে। এ পর্যন্ত [[মুক্তধারা]] সহ অন্যান্য প্রকাশক কর্তৃক বহুবার মুদ্রিত হয়েছে।
[[১৯৭৭]] সালে বইটি চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়। [[সুভাষ দত্ত]] পরিচালিত এই ছায়াছবিটির শিরোনাম ছিল [[বসুন্ধরা (চলচ্চিত্র)|বসুন্ধরা]]। অভিনয় করেন [[ববিতা]] এবং [[ইলিয়াস কাঞ্চন]]। এটিই কাঞ্চনের অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র। বসুন্ধরা সাতটি [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] জয়লাভ করে।
তেইশ নম্বর তৈলচিত্র বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। বুলগেরীয় ভাষায় অনুদিত হয়েছে "পোত্রেৎ দুবাতসাৎ ত্রি" শিরোনামে।
