মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৮০ নং লাইন:
!colspan="10"|'''অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফির রেকর্ড'''
|-
!ফরমেটসংস্করণ ↓ || ম্যাচ || জিতাজয় || হারাহার || {{tooltip|ড্র/এনারফহ| ড্র/ফলাফল হয়নি}}
|-
!scope="row"|[[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]]<ref>{{citation |url=http://stats.espncricinfo.com/bangladesh/engine/records/individual/list_captains.html?class=1;id=25;type=team|title=Bangladesh captains' playing record in Test matches |publisher=ESPNCricinfo |accessdate=4 April 2012}}</ref>
||১||১||০||০
|-
!scope="row"|ওয়ান্ডে[[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআই]]<ref>{{citation |url=http://stats.espncricinfo.com/bangladesh/engine/records/individual/list_captains.html?class=2;id=25;type=team|title=Bangladesh captains' playing record in ODI matches|publisher=ESPNCricinfo|accessdate=27 January 2016}}</ref>
||৭০৮৮||৪০৫০||২৮৩৬||২
|-
!scope="row"|টুয়েন্টি[[টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |টি২০আই]] <ref>{{citation |url=http://stats.espncricinfo.com/bangladesh/engine/records/individual/list_captains.html?class=3;id=25;type=team|title=Bangladesh captains' playing record in Twenty20 International matches |publisher=ESPNCricinfo |accessdate=27 January 2016}}</ref>
||২৮||১০||১৭||১
|-
১৯৪ নং লাইন:
|}
২০০৯ সালের শুরুতে মাশরাফি অধিনায়ক [[মোহাম্মদ আশরাফুল|মোহাম্মদ আশরাফুলের]] সহকারী ছিলেন। পরবর্তীতে ওই বছরেরই জুন মাসে তিনি মোহাম্মদ আশরাফুলের স্থলাভিষিক্ত হন এবং তার সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পান [[সাকিব আল হাসান]]। কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] সাথে নিজের প্রথম ম্যাচেই তিনি হাঁটুতে আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি। ঐ খেলায় বাংলাদেশ জয়লাভ করে কিন্তু মাশরাফি এই চোটের কারনে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মাঠের বাইরে ছিলেন। উক্ত ম্যাচসহ পরবর্তীকালে বাংলাদেশের অধিনায়কত্ব করেন সাকিব আল হাসান।
পরবর্তীতে ২০১৪ সালের নভেম্বরে [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ের]] সাথে হোম সিরিজে তিনি পুনরায় অধিনায়কত্ব পান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.crictunes.com/archives/655 |সংগ্রহের-তারিখ=১০ মার্চ ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150208025104/http://www.crictunes.com/archives/655 |আর্কাইভের-তারিখ=৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> তবে এ বার তিনি শুধু [[একদিনের আন্তর্জাতিক]] ম্যাচের জন্য দায়িত্ব পান এবং এবারও তার সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পান সাকিব আল হাসান। [[২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|২০১৫]] সালের বিশ্বকাপেও তিনি [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা|বাংলাদেশের অধিনায়ক]] হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০২০ সালের ৬ মার্চ [[২০১৯-২০ জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর|সফররত জিম্বাবুয়ের সাথে তৃতীয় ওডিআই]] ম্যাচের পর ওডিআই দলের অধিনায়ক পদ থেকে সরে যান।<ref name=MASH>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Mashrafe Mortaza to step down as captain after Zimbabwe ODIs |ইউআরএল=https://www.espncricinfo.com/story/_/id/28841709/mashrafe-mortaza-step-captain-zimbabwe-odis |ওয়েবসাইট=ESPNcricinfo |সংগ্রহের-তারিখ=৭ মার্চ ২০২০ |তারিখ=৫ মার্চ ২০২০}}</ref> শেষ ওডিআইয়ে জয় নিয়ে অধিনায়কত্ব ছাড়লেও খেলা চালিয়ে যাবেন এমনটা তিনি নিশ্চিত করেন ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে।<ref name=MASH /> সতীর্থদের ভালবাসায় সিঞ্চিত ৩৬ বছর বয়সী এই দল নেতা ৮৮টি খেলায় নেতৃত্ব দিয়ে ৫০টিতে জয় পায় (জয়ের হার: ৫৬.৮)।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=Mukherjee |প্রথমাংশ1=Shubro |শিরোনাম=BAN vs ZIM: Mashrafe Mortaza expresses satisfaction after befitting farewell as ODI captain |ইউআরএল=https://crickettimes.com/2020/03/ban-vs-zim-mashrafe-mortaza-expresses-satisfaction-after-befitting-farewell-as-odi-captain/ |ওয়েবসাইট=crickettimes |সংগ্রহের-তারিখ=৭ মার্চ ২০২০}}</ref>
 
== রাজনৈতিক অগ্রযাত্রা ==