গোবরা রেলওয়ে স্টেশন (বাংলাদেশ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ সংশোধন |
|||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক স্টেশন
| name = গোবরা রেলওয়ে স্টেশন
| native_name =
৩৬ নং লাইন:
}}
{{পোড়াদহ জংশন-ভাঙ্গা লাইন}}
'''গোবরা রেলওয়ে স্টেশন''' বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের [[গোপালগঞ্জ জেলা]] একটি [[রেলওয়ে স্টেশন]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/national/news/bd/683332.details|শিরোনাম=রাজশাহী ছাড়লো ‘টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস’
==অবস্থান==
৪২ নং লাইন:
==ইতিহাস==
১৯৩২ সালে রেলওয়ের রাজবাড়ীর কালুখালী থেকে গোপালগঞ্জের ভাটিয়াপাড়া রুটে ট্রেন চলাচল করতো। ১৯৯৭ সালের ১৯ আগস্ট ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়। তারপর কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া নতুন রেললাইন প্রকল্প ২০১১ সালে পুনরুদ্ধার কাজ শুরু হয়। ২০১৩ সালের ২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কালুখালী-ভাটিয়াপাড়া রেলরুটে ৩২০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে রেলপথ কাজের উদ্বোধন করেন। পরে কাশিয়ানী থেকে গোবরা পর্যন্ত রেললাইনে ২০১৫ সালের নভেম্বরে নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার পর ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে শেষ হয় এই রেলপথের কাজ। ২ হাজার ১১০ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ব্যয়ে [[গোপালগঞ্জ জেলা]]র কাশিয়ানী থেকে গোবরা পর্যন্ত ৪৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এ রেললাইনটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। [[মধুমতি নদী]]র উপর একটি রেলসেতু, '''গোবরা'''সহ ৬টি রেলওয়ে স্টেশন, ৪৩টি কালভার্ট নিয়ে তৈরি এই [[রেলপথ]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/national/news/bd/683126.details|শিরোনাম=২১ বছর পর গোপালগঞ্জ-কাশিয়ানী রুটে ট্রেন চলাচল শুরু
==পরিষেবা==
গোবরা রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে [[টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস]] চলাচল করে।
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:গোপালগঞ্জ জেলার রেলওয়ে স্টেশন]]
|