হাভিয়ের পেরেস দে কুয়েইয়ার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্প্রসারণ ও {{কাজ চলছে}} যোগ
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
{{Infobox officeholder
| birthname = হাভিয়ের ফিলিপ রিকার্ডো পেরেজ ডে কুয়েইয়ার ডে লা গুয়েরা
২৫ ⟶ ২৬ নং লাইন:
'''হাভিয়ের ফিলিপ রিকার্ডো পেরেজ ডে কুয়েইয়ার ডে লা গুয়েরা'''({{IPAc-en|ˈ|p|ɛr|ɛ|s|_|d|ə|_|ˈ|k|w|eɪ|j|ɑː}};<ref>[https://www.collinsdictionary.com/dictionary/english/perez-de-cuellar "Pérez de Cuéllar"]. ''[[Collins English Dictionary]]''.</ref> {{IPA-es|xaˈβjeɾ ˈperez ðe ˈkweʝaɾ|lang}}; জানুয়ারি ১৯, ১৯২০ – মার্চ ৪, ২০২০)<ref>''পেরেজ''উচ্চারণ {{IPA-es|ˈperes|}}.</ref><ref>[https://books.google.com/books?id=U05OvsOPeKMC&pg=PA968&dq=Javier+Pérez+de+Cuéllar+1920&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwic0NLzoZHUAhXGEiwKHXDGBUYQ6AEIHDAA#v=onepage&q=Javier%20P%C3%A9rez%20de%20Cu%C3%A9llar%201920&f=false Profile of Javier Pérez de Cuéllar]</ref> ছিলেন একজন পেরুর রাজনীতিবিদ ও কুটনীতিক। তিনি ১৯৮২ থেকে ১৯৯১ পর্যন্ত জাতিসংঘের ৫ম মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯৫ সালে পেরুর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে [[আলবার্ট ফুজিমুরি]]র বিরুদ্ধে অসফলভাবে নির্বাচন করেন। পরবর্তীতে তিনি নভেম্বর ২০০০ থেকে জুলাই ২০০১ সাল পর্যন্ত পেরুর ১৩৭তম প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি ফ্রান্সে পেরুর রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পান, পূর্বে যেখানে তিনি বাস করতেন। এছাড়াও তিনি বিশ্বের ১০০ জনেরও অধিক সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী নিয়ে গঠিত [[ক্লাব ডে মাদ্রিদ]] এর সদস্য ছিলেন,
যেটি বিশ্বব্যাপী গনতন্ত্রকে শক্তিশালী হিসেবে গড়ার লক্ষ্যে কাজ করতো।<ref>{{cite web |url=http://www.clubmadrid.org/en/estructura/former_heads_of_state_and_government_1/letra:p |title=Former Heads of State and Government &#124; Club de Madrid |publisher=Clubmadrid.org |date= |accessdate=May 11, 2015 |archive-url=https://web.archive.org/web/20150923204848/http://www.clubmadrid.org/en/estructura/former_heads_of_state_and_government_1/letra:p |archive-date=September 23, 2015 |url-status=dead }}</ref> ৪ মার্চ ২০২০ সালে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি {{Age in years and days|1920|1|19|2020|3|4}} বয়সী হিসেবে পেরুর সবচেয়ে বয়োবৃদ্ধ প্রধানমন্ত্রী ও জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে জীবিত ছিলেন।
 
==জীবনী==
===প্রারম্ভিক জীবন===
হাভিয়ের পেরজ ১৯২০ সালের ১৯ জানুয়ারি পেরুর লিমায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলেজিও সান অগাস্টিন অব লিমা এবং পন্টিফিকাল ক্যাথলিক ইউনিভার্সিটি অব পেরু এ পড়াশোনা করেন।{{cn|date=মার্চ ২০২০}}
 
===কুটনীতিক জীবন===
পেরেজ ১৯৪০ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এবং ১৯৪৪ সালে কুটনীতিক হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিনি ফ্রান্সে, পেরুর সচিব হিসেবে যোগ দেন, যেখানে তিনি তার প্রথম স্ত্রী ভেট রবার্টের সাথে সাক্ষাৎ হয় এবং বিয়ে করেন। এছাড়াও তিনি যুক্তরাজ্য, বলিভিয়া, ব্রাজিলে একই দায়িত্ব পালন করেন এবং পরবর্তীতে সুইজারল্যান্ড, সোভিয়েত ইউনিয়ন, পোল্যান্ড ও ভেনিজুয়েলাতে অ্যাম্বাসেডর হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। তার প্রথম স্ত্রীর সন্তান ফ্রান্সিসকো (জন্ম প্যারিস) ও অ্যাগুয়েডা ক্রিশ্চিনা (জন্ম লন্ডন)।{{cn|date=মার্চ ২০২০}}
১৯৪৬ সালে লন্ডনে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের প্রথম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে তিনি পেরুর জুনিয়র সদস্য হিসেবে এবং পরবর্তীতে ২৫তম থেকে ৩০তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে সদস্য হিসেবে ছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি জাতিসংঘে পেরুর স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে নিয়োগ পান এবং ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি তার দেশের হয়ে এ দায়িত্ব পালন করেন।{{cn|date=মার্চ ২০২০}}
 
 
== তথ্যসূত্র ==
৪৮ ⟶ ৫৮ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:পেরুর প্রধানমন্ত্রী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঠাণ্ডাযুদ্ধকালীন কূটনীতিবিদ]]
q=Javier%20P%C3%A9rez%20de%20Cu%C3%A9llar%201920