নীলনদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৭৫ নং লাইন:
<!-- *** Footnotes *** -->
}}
'''নীলনদ''' ([[আরবি ভাষা|আরবি]]: النيل ''আন-নীল'', মিশরীয় আরবি উপভাষায় ''el neil''; [[প্রাচীন মিশরীয় ভাষা]] ''ইতেরু''), [[আফ্রিকা]] মহাদেশের একটি নদী।নদ। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম নদী।নদ। এর দুইটি উপনদীউপনদ রয়েছে, [[শ্বেত নীল নদ]] ও [[নীলাভ নীল নদ]]। এর মধ্যে শ্বেত নীল নদ দীর্ঘতর। শ্বেত নীল নদ আফ্রিকার মধ্যভাগের হ্রদ অঞ্চল হতে উৎপন্ন হয়েছে। এর সর্বদক্ষিণের উৎস হল দক্ষিণ [[রুয়ান্ডা|রুয়ান্ডাতে]] {{coor dms|2|16|55.92|S|29|19|52.32|E|}}, এবং এটি এখান থেকে উত্তর দিকে [[তাঞ্জানিয়া]], [[লেক ভিক্টোরিয়া]], [[উগান্ডা]], ও দক্ষিণ [[সুদান|সুদানের]] মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নীলাভ নীল নদ [[ইথিওপিয়া|ইথিওপিয়ার]] [[তানা হ্রদ]] থেকে উৎপন্ন হয়ে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে সুদানে প্রবেশ করেছে। দুইটি উপনদী সুদানের রাজধানী [[খার্তুম|খার্তুমের]] নিকটে মিলিত হয়েছে।
 
নীলের উত্তরাংশ সুদানে শুরু হয়ে মিশরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত, প্রায় পুরোটাই মরুভূমির মধ্য দিয়ে। মিশরের সভ্যতা প্রাচীন কাল থেকেই নীলের উপর নির্ভরশীল। মিশরের জনসংখ্যার অধিকাংশ এবং বেশিরভাগ শহরের অবস্থান আসওয়ানের উত্তরে নীলনদের উপত্যকায়। প্রাচীন মিশরের প্রায় সমস্ত সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাও এর তীরেই অবস্থিত। বিশাল ব-দ্বীপ সৃষ্টি করে নীলনদ [[ভূমধ্যসাগর|ভূমধ্যসাগরে]] গিয়ে মিশেছে।
৮৫ নং লাইন:
*তৃতীয়ত : তার মধ্যে কোন পাথরবা কংকর সবুজ হয় না। বলাবাহুল্য যে, নদীটির পানির স্বচ্ছতার কারণেই এই রকম হয়ে থাকে।
* চতুর্থত: আর সব নদ-নদীর পানি যখন কমে যায়, এর পানি তখন বৃদ্ধি পায় আর অন্যসব নদীর পানি যখন বৃদ্ধি পায়, এর পানি তখন কমে যায়।<ref>জিন ও
ফেরেসতাদের বিস্ময়কর ইতিহাস : আল্লামা ইবনে কাসির ও আল্লামা জালাউদ্দিন সুয়ূতী :ISBN 978-984-8991-64-0<nowiki>|শিরোনাম= নীল নদের বৈশিষ্ট্য |সংগ্রহের-তারিখ= 29/09/2019}}</nowiki></ref>
 
==তথ্যসূত্র ==