ভূপেন্দ্রনাথ বসু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
১০ নং লাইন:
}}
'''ভূপেন্দ্রনাথ বোসবসু''' (১৮৫৯-১৯২৪) একজন [[ভারতীয়]] রাজনীতিবিদ, আইনজীবী এবং ১৯১৪ সালে [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের]] সভাপতি ছিলেন।
 
==প্রাথমিক জীবন==
 
ভূপেন্দ্রনাথ বোসবসু ১৮৫৯ সালে পশ্চিমবঙ্গের খানাকুলে রাধানগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ১৮৭৫ সালে খানাকুলের কৃষ্ণনগর স্কুলে ভর্তি হন। তারপর তিনি ১৮৮০ সালে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এবং অ্যাটর্নি পরীক্ষার নিমিত্ত শিক্ষানবীশ হন। শিক্ষানবীশ থাকা কালেই ১৮৮১ সালে তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং ১৮৮৩ সালে অ্যাটর্নি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আইন ডিগ্রির অসামান্য সাফাল্য অর্জন করেন। তিনি বি.এন.বসু অ্যান্ড কোম্পানি নামে ল ফার্ম প্রতিষ্ঠা করেন। যার অফিস কলকাতার ওল্ড পোস্ট অফিস স্ট্রিটে এখনও মন্দির চেম্বার নামে পরিচিত রয়েছে।
 
==কর্মজীবন==
১৯০৪ থেকে ১৯১০ সাল পর্যন্ত ভূপেন্দ্রনাথ বসু বেঙ্গল আইনসভার সদস্য ছিলেন। এই সময়ে তিনি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯০৫ সালে তিনি ময়মনসিংহে বাঙলা প্রাদেশিক সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন। তিনি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন এবং সমগ্র ব্রিটিশ পণ্যদ্রব্য বিরুদ্ধে অভিযানে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯০৭ সালে এবং তারপরে তাঁর জাতীয়তাবাদী কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে কলকাতায় ব্রিটিশরা গ্রেপ্তার করে এবং আটক করেন। তিনি ১৯১০ সালে প্রেস আইন পাস করার জন্য বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি ১৯১৪ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি হন।
 
ভূপেন্দ্রনাথ বসু ১৯১৭ থেকে ১৯২৩ সাল পর্যন্ত ভারত-সচিবের বেসরকারী পরামর্শদাতারুপে এবং কিছুকাল সহকারী ভারত-সচিবের হয়ে কাজ করেন। ১৯২৩ সালে তাঁকে বাংলা সরকারের শাসন পরিষদের সদস্য করা হয়। এরপরে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হন। তিনি কলকাতা মোহনবাগান এসি-র প্রথম সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯২৪ সালে মারা যান।
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}