দ্য রোলিং স্টোন্‌স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Little Bassa (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Little Bassa (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫২ নং লাইন:
দ্য রোলিং স্টোনস ব্রিটিশ ইনভেশনের অন্যান্য ব্যান্ড [[দ্য বিটলস]] এবং দ্য হু এর মতোই যুক্তরাষ্ট্রে তুমুল জনপ্রিয় ছিল এবং ১৯৬০ এর দশকের অপসাংস্কৃতিক আন্দোলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ব্লুজ এবং '৫০ এর দশকের রক এ্যন্ড রোল সঙ্গীতের থেকেই তাদের ব্যান্ডের মৌলিক শব্দের উদ্ভব ঘটে। প্রথম দিকে গান কভার দিয়ে শুরু করলেও, ১৯৬৫-৬৬ সালে "আই ক্যান্ট (গেট নো স্যাটিসফেকশন)" এবং "পেইন্ট ইট ব্ল্যাক" এর মতো গান দিয়ে তারা তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে পুরো বিশ্বজুড়ে। তাদের ১৯৬৬ সালের স্টুডিও অ্যালবাম ''আফটারম্যাথ'' কে তাদের রেকর্ডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধরা হয়<ref name="itsme">{{cite news|date=৩ মার্চ ২০২০|url=https://www.telegraph.co.uk/music/what-to-listen-to/rolling-stones-defining-moments/aftermath-released-1966although-their-first-two-albums--the-roll/|title=প্রকাশিত হয়েছে আফটারম্যাথ, ১৯৬৬|website=দ্য টেলিগ্রাফ}}</ref>। বেশ কয়েক বছর ধরে [[সাইকেডেলিক রক]] সঙ্গীত গান করার পরে তারা আবারও ব্লুজ রক গান করায় মনোনিবেশ করে, ''বেগার্স ব্যাংকুয়েট'' (১৯৬৮), ''লেট ইট ব্লিড'' (১৯৬৯), ''স্টিকি ফিংগার্স'' (১৯৭১), এবং ''এক্সাইল ওন মেইন স্ট্রিট'' (১৯৭২) অ্যালবামগুলো দিয়ে। এই সময়টিতেই তাদের কে "পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ রক এ্যান্ড রোল ব্যান্ড" হিসেবে স্টেজে আমন্ত্রণ জানানো হয়<ref name="grnrb">{{cite news|date=৩ মার্চ ২০২০|url=https://www.telegraph.co.uk/culture/music/rolling-stones/9694545/Rolling-Stones-are-they-really-the-worlds-greatest-rock-n-roll-band.html|title=দ্য রোলিং স্টোন্স, তারা কি আসলেই পৃথিবীর সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ রক এ্যান্ড রোল ব্যান্ড|website=দ্য টেলিগ্রাফ}}</ref><ref name="old">{{cite news|date=৩ মার্চ ২০২০|url=https://www.today.com/popculture/stones-may-be-old-they-can-still-rock-wbna8985740|title=দ্য রোলিং স্টোন্স বুড়ো হতে পারে, কিন্তু তারা এখনো খুব ভালো বাজায়|website=MSNBC}}</ref>।
 
১৯৭০ থেকে ৮০ দশক পর্যন্ত ব্যান্ডটি বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিকভাবে সফল অ্যালবাম প্রকাশ করে, যার মধ্যে ''সাম গার্লস'' (১৯৭৮) এবং ''ট্যাটু ইউ'' (১৯৮০) ছিলো অন্যতম সবচেয়ে বেশি সফল। ১৯৮০ এর দশকে তারা মাত্র দুটো অ্যালবাম প্রকাশ যার মধ্যে তাদের শৈল্পিক দক্ষতা প্রকাশ পায়, এবং তারা গোটা দশকে একবারও সফর করেনি। দশকের শেষে তাদের ভাগ্য বদলে যায়, যখন তারা ''স্টিল হুইলস'' (১৯৮৯) অ্যালবামটি প্রকাশ করে এবং "স্টিল হুইলস/আরবান জঙ্গল সফর" টি করে। ১৯৯০ এর দশক থেকে দ্য রোলিং স্টোনস নতুন অ্যালবাম প্রকাশে মনোনিবেশ না করে, পুরো বিশ্বে সফর করায় মনোনিবেশ করে। ২০০৭ সালের মধ্যে ব্যান্ডটি সর্বকালের শীর্ষ পাঁচটি সর্বোচ্চ-উপার্জনকারী সফর করে: "ভুডু লাউ‍‌ঞ্জ" (১৯৯৪-১৯৯৫), "ব্রিজেস টু ব্যাবিলন" (১৯৯৭-১৯৯৮), "লিকস ট্যুর" (২০০২-২০০৩) এবং "এ বিগার ব্যাং" (২০০৫-২০০৭){{sfn|নেলসন|২০১০|p=১৪১}}
 
দ্য রোলিং স্টোনস কে ১৯৮৯ সালে [[রক অ্যান্ড রোল হল অব ফেম]]ে এবং ২০০৪ সালে ইউকে মিউজিক হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ''[[রোলিং স্টোন]]'' ম্যাগাজিন তাদের "সর্বকালের ১০০ শ্রেষ্ঠ শিল্পী" দের তালিকায় রোলিং স্টোনস কে চার নম্বর স্থানে জায়গা দেয়।দেয়<ref name="rolling">{{cite news|date=৩ মার্চ ২০২০|url=https://www.nytimes.com/1981/12/27/arts/the-year-of-the-rolling-stones.html|publisher=দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস|title=দ্য রোলিং স্টোন্স এর বছর|website=}}</ref>। ২০০৮ সালে ''বিলবোর্ড'' হট-১০০ তাদের "সর্বকালের শ্রেষ্ঠ ১০ শিল্পী" এর তালিকায় দ্য রোলিং স্টোনস কে ১০ম স্থানে জায়গা দেয়। পুরো বিশ্বে তারা প্রায় ২০০ মিলিয়ন রেকর্ড বিক্রি করেছে। এই পর্যন্ত তারা ৩০টি স্টুডিও অ্যালবাম, ২৩টি লাইভ অ্যালবাম এবং বেশ কেয়েকটি সংকলিত অ্যালবাম প্রকাশ করেছে।
 
==ইতিহাস==