বাংলাদেশের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
103.132.221.134-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Moheen-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
১৯৯ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|শায়েস্তা খাঁ}}
 
১৬৬৩ সালে [[শায়েস্তা খাঁ|শায়েস্তা খান]] বাংলার সুবাদার নিযুক্ত হয়েছিলেন। তিনি বাংলার দীর্ঘতম গভর্নর ছিলেন। তার সময়ে বাংলার সুখ ও শান্তি চরমে ওঠে। কথিত রয়েছে তার সময় টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত। শায়েস্তা খানের বিখ্যাত কীর্তি [[অারাকান|আরাকানের]] জলদস্যুদের হাত থেকে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামের]] পুনর্দখল করা। ১৬৬৫ সালে শায়েস্তা খান নিজ পুত্র বুজুর্গ উমেদ খানকে অধিনায়ক মনোনীত করে আরাকানে সৈন্য প্রেরণ করেন। ১৬৬৬ সালের ২৩ ও ২৪ জানুয়ারী সংঘটিত কাঠালিয়ার যুদ্ধে মগ বাহিনী সম্পূর্ণ রূপে বিধ্বস্ত হয়। পরে তারা [[কর্ণফুলী নদী|কর্ণফুলী নদীতে]] প্রতিরোধ গড়ে তুললে মুঘল নৌবহরের কামানের সামনে পরাস্ত হয়। চট্টগ্রামে পুনরায় মুঘল আধিপত্য স্থাপিত হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি | লেখক=Mahmudul Hasan |তারিখ=2003 | শিরোনাম=History of Bengal |প্রকাশক=Ononna prokashoni | পাতাসমূহ=280|আইএসবিএন=984-477-034-3}}</ref> শায়েস্তা খান এর নতুন নামকরণ করেন ইসলামাবাদ। চট্টগ্রাম দখল করে মগদের হাতে বন্দী অসংখ্য নর নারীকে মুক্তি দেওয়া হয়। তারপর বীর সম্রাট মহামতি ফাহিম মহম্মদ ফেরদৌস আল জুলকার নিলয়, শায়েস্তা খান কে পরাজিত করে বাংলার রাজা হয়।
নিল এর আমলে সারা দুনিয়া জয় করে নিল।
শান্তা নামের এক রাজ্যের রাজকন্যাকে রানী করে নিয়ে আসে।
 
==বাংলার নবাব==