বাংলাদেশ রেশম চাষ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান) নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox organization |name = বাংলাদেশ রেশম চাষ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটি... ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১৬:৩৫, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলাদেশ রেশম চাষ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট একটি স্বায়ত্তশাসিত জাতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান যা সেরিকালচার (রেশম চাষ) সম্পর্কিত গবেষণা পরিচালনা করে এবং বাংলাদেশের সেরিকালচার শিল্পকে পৃষ্ঠপোষকতা দেয়। সংগঠনটি রাজশাহী শহরে অবস্থিত।[১][২]
গঠিত | ১৮৯৮ |
---|---|
সদরদপ্তর | রাজশাহী, বাংলাদেশ |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
উপনিবেশিক ব্রিটিশ রাজ আমলে ১৮৯৮ সালে রাজশাহীতে প্রতিষ্ঠিত সিল্ক ইনস্টিটিউটে এই ইনস্টিটিউটটির সূত্রপাত ঘটে। পাকিস্তান উপনিবেশিক পূর্ব পাকিস্তানের আমলে (১৯৫৫-১৯৭১) সেখানে দু'টি প্রতিষ্ঠান ছিল, সিল্ক গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং সিল্ক প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠানগুলি একীভূত করা হয় এবং নামকরণ করা হয় রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট। বর্তমানে এর নাম রেশম চাষ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, এটি বাংলাদেশ রেশম চাষ বোর্ডের অধীনে রয়েছে।[১] রেশম গবেষণায় বিশেষজ্ঞ এই প্রতিষ্ঠানটিই বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান। এটি বেশিরভাগ উচ্চ ফলনশীল তুঁত গাছের চাষ এবং রেশম কীটগুলির উন্নয়ন করেছে।[৩]
- ↑ ক খ Islam, M Whahidul। "Bangladesh Sericulture Research and Training Institute"। en.banglapedia.org (ইংরেজি ভাষায়)। Banglapedia। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "Reopen state-owned silk factories"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৭।
- ↑ "Weaving silk into money"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৭।