কলকাতা মেট্রো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৫৭ নং লাইন:
* মূল নিবন্ধ:[[কলকাতা মেট্রো লাইন ২|পূর্ব-পশ্চিম করিডোর]]
 
[[হুগলি নদী]]র জলতলের তলদেশে মেট্রো লাইনের মাধ্যমে [[কলকাতা]]কে [[হাওড়া]]র সাথে সংযুক্ত করার জন্য ৪৮৭৪.৬ কোটি ($৭৫০ মিলিয়ন) টাকার প্রকল্প পূর্ব-পশ্চিম মেট্রো কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারার নির্মিত হচ্ছে।<ref [২০]name="Underground Metro">{{Cite web|url=https://www.hindustantimes.com/archive-news/|archiveurl=https://web.archive.org/web/20071010062814/http://www.hindustantimes.com/news/181_1847058%2C000600010003.htm|url-status=dead|title=Hindustan Times - Archive News|archivedate=10 October 2007|website=Hindustan Times}}</ref> এই মেট্রো লাইনের দৈর্ঘ্য ১৪.৬৭ কিলোমিটার (৮.৯ কিমি ভূগর্ভস্থ এবং ৫.৭৭ কিমি উত্তোলিত) হওয়ার কথা ছিল। এই লাইনটি [[কলকাতা মেট্রো রেল কর্পোরেশন]] (কেএমআরসি) নামে একটি পৃথক সংস্থা তৈরি করবে। তবে, ২০১৯ সালের আগস্ট থেকে এই লাইনের কাজগুলি [[কলকাতার মেট্রো]] রেলের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এখন ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর সর্বাধিক অংশীদারিত্ব [[ভারতীয় রেল]]ওয়ের অধীনে রয়েছে এবং বাকি অংশটি আন্তর্জাতিক সহযোগিতার জন্য জাপান ব্যাংক থেকে ঋণ হিসাবে রয়েছে।
 
[[পশ্চিমবঙ্গ সরকার]] এর আগে প্রকল্পটির সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন করার জন্য [[দিল্লি মেট্রো রেল কর্পোরেশন]] লিমিটেডকে নিয়োগ করে, তারপরে তহবিলের কারণে সরকারকে প্রকল্পটি স্থগিত রাখতে হয়। ১৯৮৪ সালে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী [[ইন্দিরা গান্ধী]] যখন [[কলকাতা]]য় প্রথম মেট্রো পরিষেবা উদ্বোধন করেন তখন জলের তলদেশে মেট্রো রেলের পরিকল্পনার কথা ভাবা হয়। রুটটি ১২ টি স্টেশন (৬ টি উত্তোলিত, ৬ টি ভূগর্ভস্থ) নিয়ে গঠিত এবং একটি সুড়ঙ্গের মাধ্যমে নদী অতিক্রম করে। ২২ ফেব্রুয়ারী ২০০৯ সালে রেলপথটি নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়।
 
লাইন ২-এর নির্মাণ কাজ ২০০৯ সালের মার্চ মাসে শুরু হয়। তবে জমি অধিগ্রহণ ও বস্তি স্থানান্তরের সমস্যার কারণে প্রকল্পটি বেশ কয়েকবার স্থগিত হয়। জুন, ২০১৬ সালে রেলপথের নকশার একটি পুনর্নির্মাণ করা হয়, যার ফলে রেলপথের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পেয়ে হয় ১৬.৫৫ কিমি (ভূগর্ভস্থ ১০.৮১ কিমি, ৫.৭৭ কিমি উত্তোলিত)। লাইন ১ এবং লাইন ৩ এর সাথে প্রস্তাবিত সংযোগটি এসপ্ল্যানেডে থাকবে। বৈদেশিক মুদ্রার লোকসান সহ সাথে বিলম্বের ফলে প্রকল্পের নির্মাণ খরচ ৮০% ব্যয় বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ₹৯০০০ কোটি টাকায় ($১.৫ বিলিয়ন ডলার) পৌঁছেছে।<ref [২১]name=":0">{{Cite web|url=http://timesofindia.indiatimes.com/city/kolkata/East-West-Metro-project-cost-to-shoot-up-to-nearly-Rs-9000-cr/articleshow/52590594.cms|title=East West Metro project cost to shoot up to nearly Rs 9,000 cr - Times of India|access-date=2016-09-25}}</ref>
 
মহাকরণ (লাল দিঘি) এবং হাওড়া স্টেশনের মধ্যে [[হুগলি নদী]]র তলদেশে মেট্রো চলবে – ভারতের প্রথম জলের নীচে চলাচলকারী মেট্রো। লাইনটি সল্টলেক সেক্টর ৫ এবং সল্টলেক স্টেডিয়ামের মধ্যে উত্তোলিত পথে এবং বাকি অংশটি ভূগর্ভস্থ পথে নির্মিত। স্থানান্তর বা অদলবদল স্টেশনগুলি শিয়ালদা এবং হাওড়ায় অবস্থিত। সল্টলেক সেক্টর ৫ থেকে তেঘোরিয়ায় (হালদিরাম) পর্যন্ত একটি নতুন উত্তোলিত পথের অনুমোদিত হয়েছে। ₹৬৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে এই সম্প্রসারিত ৫.৫ কিলোমিটার অংশটি নির্মিত হবে।<ref>{{Cite [২২]web|url=http://www.newsmen.in/news-item/mixed-bag-for-bengal-in-railway-budget-2016-kolkata-gets-new-metro-route/|title=Mixed bag for Bengal in Railway Budget 2016; Kolkata gets new Metro route|date=2016-02-25|language=en-GB|access-date=2016-09-25}}</ref> তবে এখন পরিকল্পনাটি পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সল্টলেক সেক্টর ৫ থেকে লাইনটি প্রসারিত করা হবে।<ref [১৩]name="mtp" /> তেঘোরিয়া (হালদিরাম) থেকে যাত্রীরা লাইন ৬ দ্বারা (ভিআইপি রোড স্টেশন) দমদম বিমানবন্দরে যেতে পারবেন। নতুন সম্প্রসারিত অংশের স্টেশনগুলি হ'ল<ref name="mtp" [১৩]/>
 
# [[কেষ্টপুর মেট্রো স্টেশন |কেষ্টপুর]]
২৭১ নং লাইন:
# [[ভিআইপি রোড মেট্রো স্টেশন | তেঘোরিয়া (হালদিরাম)]] (লাইন ৬ এর সাথে অদলবদল)
 
২০২০ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারী লাইনটি সল্টলেক সেক্টর-৫ থেকে সল্টলেক স্টেডিয়াম পর্যন্ত রেল মন্ত্রী [[পীযূষ গোয়েল]] উদ্বোধন করেন, নির্মাণ শুরুর ১১ বছর পরে।<ref>{{Cite [২৩]web|url=https://www.sangbadpratidin.in/kolkata/east-west-metro-will-be-started-to-run-from-13-th-february/|title=East west metro will be started to run from 13 th february|date=2020-02-03|website=Sangbad Pratidin|language=en-US|access-date=2020-02-03}}</ref>
 
<!--