দ্য লাস্ট রাজা অব ওয়েস্ট পাকিস্তান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৭ নং লাইন:
'''''দ্য লাস্ট রাজা অব ওয়েস্ট পাকিস্তান''''' ({{lang-bn|পশ্চিম পাকিস্তানের সর্বশেষ রাজা}}) হলো [[পূর্ব পাকিস্তান| পূর্ব পাকিস্তানের]] (বর্তমান [[বাংলাদেশ]]) চাকমা রাজা [[ত্রিদিব রায়|ত্রিদিব রায়ের]] জীবনীমূলক একটি গ্রন্থ। এই বইয়ের লেখক প্রিয়জিৎ দেবসরকার।<ref>http://priyajit.co.uk/</ref> তিনি লন্ডনে বসবাসরত একজন ভারতীয় [[রাষ্ট্রবিজ্ঞান|রাজনৈতিক বিশ্লেষক]]।<ref>http://www.bbc.com/bengali/news/2015/12/151207_chakma_raja_tridib_roy_priyajit_debsarkar_book_last_raja_of_west_pakistan</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://romanbooks.co.in/quintus/tlrowp.php |সংগ্রহের-তারিখ=৩ জুলাই ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://archive.is/20160704081913/http://romanbooks.co.in/quintus/tlrowp.php |আর্কাইভের-তারিখ=৪ জুলাই ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> বইটি প্রধানত [[ত্রিদিব রায়|রাজা ত্রিদিব রায়ের]] সরকার ও তাঁর শাসনের দিকে আলোকপাত করে। রাজা ত্রিদিব রায় ছিলেন বর্তমান বাংলাদেশের পার্বত্য [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামের]] [[চাকমা]] জনগোষ্ঠীর ৫০তম রাজা। বইটি ১৯৫৩ সালে ত্রিদিব রায়ের রাজা হিসেবে রাজ্যাভিষেক থেকে ১৯৭১ সালে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস|বাংলাদেশের স্বাধীনতা]] পর্যন্ত তাঁর সম্পূর্ণ জীবন-ইতিহাসের বিবরণ দেয়।
 
বইটিতে লিপিবদ্ধ আছে যে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে ত্রিদিব রায় কিভাবে পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করেন। তাঁর আশঙ্কা ছিল যে স্বাধীন বাংলাদেশে চাকমা রাজ্যের স্বায়ত্তশাসন থাকবে না এবং বাঙালিদের কারণে [[চাকমা|চাকমারা]] স্থানচ্যুত হবে তাই তিনি পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে যুক্ত থেকে স্বায়ত্ত্বশাসন বজায় রাখতে চেয়েছিলেন। পরবর্তীকালে যুদ্ধ শেষ হলে তিনি [[পাকিস্তান]] চলে যান। রাজা ত্রিদিব রায়ের তৎকালীন [[পশ্চিম পাকিস্তান]] [[পাকিস্তান সরকার|সরকারের]] প্রতি বিশ্বস্ততার বিশদ বিবরণের কারণেই বইটির নামকরণ ''দ্য লাস্ট রাজা অফ ওয়েস্ট পাকিস্তান'' করা হয়েছে। বইটি উল্লেখ করে যে পাকিস্তানে ত্রিদিব রায় একজন লেখক, কূটনৈতিক, বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতা ও রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত হন এবং ১৯৮১ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত তিনি আর্জেন্টিনায় পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্বপালনও করেন।<ref>http://indianexpress.com/article/lifestyle/books/book-review-all-that-remains/</ref> বই অনুযায়ী [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|মুক্তিযুদ্ধে]] আনুগত্যের কারণে [[পাকিস্তান সরকার]] ত্রিদিব রায়কে আজীবনের জন্য ফেডারেল মন্ত্রী ঘোষণা করে।
 
বইটি মূলত মাধ্যমিক উৎসসমূহের তথ্য দিয়ে গবেষণা করা হয়। ফলস্বরূপ এটির তথ্যসূত্রসমূহই প্রায় ৩৫ পৃষ্ঠা জুড়ে উপস্থিত রয়েছে।