মণি সিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ নেত্রকোণা বানান |
|||
৩৩ নং লাইন:
== জন্ম ==
মণি সিংহ ১৯০১ সালের [[জুলাই ২৮|২৮শে জুলাই]] [[কলকাতা|কলকাতায়]] জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা ছিলেন [[
== রাজনৈতিক জীবনের সূচনা ==
৫৩ নং লাইন:
১৯৩৭ সালে জেল থেকে বেরিয়ে এলে পার্টির সদস্য বলে তাকে জানানো হয়। এরপর দুর্গাপুরে মায়ের সাথে দেখা করে কলকাতার শ্রমিক আন্দোলনে ফিরে যেতে চাইলেও, এলাকার মুসলমান কৃষক ও গাড়ো হাজং প্রভৃতি আদিবাসী মণি সিংহকে ‘টঙ্ক প্রথা’র বিরুদ্ধে আন্দোলন করার জন্য বারবার অনুরোধ করতে থাকেন। এরপর মণি সিংহ সর্বতোভাবে [[টঙ্ক আন্দোলন|টঙ্ক আন্দোলনে]] আত্মনিয়োগ করেন এবং কালক্রমে তিনি এ আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন। আন্দোলনের তীব্রতা বৃদ্ধি পেতে থাকলে ১৯৪১ সালে মণি সিংহকে আবার গ্রেপ্তার করে ১৫ দিন আটক রাখা হয়। ছাড়া পেয়ে তিনি পরিস্থিতি বুঝে আত্মগোপনে চলে যান।
১৯৪৪ সালে মণি সিংহ সারা বাংলার কৃষাণ সভার প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৪৫ সালে
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পূর্ণ গণতন্ত্র ও শোষণমুক্ত সমাজের আদর্শকে যাঁরা সামনে নিয়ে এসেছেন, মণি সিংহ তাঁদের একজন। আর এ কাজটি করতে গিয়ে তাঁর ওপর নেমে আসে পাকিস্তান সরকারের দমন-নির্যাতন ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা। পাকিস্তান হওয়ার পর থেকে প্রায় ২০ বছর তিনি আত্মগোপনে থাকতে বাধ্য হয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে [[হুলিয়া]] জারি ছিল এবং [[আইয়ুব সরকার]] তাঁকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছিল। ১৯৫১ সালে কমিউনিস্ট পার্টির দ্বিতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে তিনি আত্মগোপন অবস্থায় পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৬৫ সালে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সম্মেলনে পুনরায় পার্টির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ’৬৮ সালে কমিউনিস্ট পার্টির চতুর্থ সম্মেলনে (যেটাকে পার্টির প্রথম কংগ্রেস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল) তিনি জেলে থাকাকালীন সময় কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।
৬৪ নং লাইন:
== মৃত্যু ==
১৯৯০ সালের [[ডিসেম্বর ৩১|৩১শে ডিসেম্বর]] কমরেড মণি সিংহ মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর স্মরণে প্রতি বছর তার মৃত্যু দিবসে [[
==তথ্যসূত্র==
৮০ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী মার্কসবাদী]]
[[বিষয়শ্রেণী:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির রাজনীতিবিদ]]
|