হেলাল হাফিজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Waraka Saki (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
অ নেত্রকোণা বানান |
||
৬ নং লাইন:
| স্থানীয়_নাম =
| জন্ম_তারিখ = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|1948|10|7}}
| জন্ম_স্থান = [[
| মৃত্যু_তারিখ =
| পেশা = [[কবি]], [[সাংবাদিক]]
২২ নং লাইন:
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
১৯৪৮ সালের [[অক্টোবর ৭|৭ অক্টোবর]] [[
===মুক্তিযুদ্ধের সময়===
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের ক্র্যাকডাউনের রাতে অলৌকিকভাবে বেঁচে যান হেলাল হাফিজ। সে রাতে ফজলুল হক হলে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় পড়ে সেখানেই থেকে যান। রাতে নিজের হল ইকবাল হলে (বর্তমানে জহুরুল হক) থাকার কথা ছিল। সেখানে থাকলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের শিকার হতেন। ২৭ মার্চ কারফিউ তুলে নেওয়ার পর ইকবাল হলে গিয়ে দেখেন চারদিকে ধ্বংসস্তূপ, লাশ আর লাশ। হলের গেট দিয়ে বেরুতেই কবি নির্মলেন্দু গুণের সঙ্গে দেখা। তাকে জীবিত দেখে উচ্ছ্বসিত আবেগে বুকে জড়িয়ে অঝোরে কাঁদতে থাকলেন নির্মলেন্দু গুণ। ক্র্যাকডাউনে হেলাল হাফিজের কী পরিণতি ঘটেছে তা জানবার জন্য সে দিন আজিমপুর থেকে ছুটে এসেছিলেন কবি গুণ। পরে নদীর ওপারে কেরানীগঞ্জের দিকে আশ্রয়ের জন্য দুজনে বুড়িগঙ্গা পাড়ি দেন।<ref>[http://www.bd-pratidin.com/2013/10/04/19924#sthash.vQmumE3x.dpuf বাংলাদেশ প্রতিদিন]</ref>
== সাহিত্য কর্ম ও পুরস্কার ==
১৯৮৬ সালে প্রকাশিত তার কবিতার বই ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ প্রকাশিত হয়। কবিতার জন্য পেয়েছেন নারায়ণগঞ্জ বৈশাখী মেলা উদযাপন কমিটির কবি সংবর্ধনা (১৯৮৫), যশোহর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার (১৯৮৬), আবুল মনসুর আহমদ সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৭),
===কবিতা===
৭৫ নং লাইন:
# ভূমিহীন কৃষকের গান
# কবুতর
# নেত্রকোণা
# তুমি ডাক দিলে
# হিজলতলীর সুখ
১১১ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী কবি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:
|