আলবার্ট আইনস্টাইন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
আইনস্টাইন পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর গবেষণা করেছেন এবং নতুন উদ্ভাবন ও আবিষ্কারে তার অবদান অনেক। সবচেয়ে বিখ্যাত [[আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব]] [[বলবিজ্ঞান]] ও [[তড়িচ্চৌম্বকত্ব|তড়িচ্চৌম্বকত্বকে]] একীভূত করেছিল এবং [[আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব]] অসম গতির ক্ষেত্রে আপেক্ষিকতার তত্ত্ব প্রয়োগের মাধ্যমে একটি নতুন [[মহাকর্ষ|মহাকর্ষ তত্ত্ব]] প্রতিষ্ঠিত করেছিল। তার অন্যান্য অবদানের মধ্যে রয়েছে [[আপেক্ষিকতাভিত্তিক বিশ্বতত্ত্ব]], [[কৈশিক ক্রিয়া]], [[ক্রান্তিক উপলবৎ বর্ণময়তা]], পরিসাংখ্যিক বলবিজ্ঞানের চিরায়ত সমস্যাসমূহ ও [[কোয়ান্টাম তত্ত্ব|কোয়ান্টাম তত্ত্বে]] তাদের প্রয়োগ, অণুর [[ব্রাউনীয় গতি|ব্রাউনীয় গতির]] একটি ব্যাখ্যা, আণবিক ক্রান্তিকের সম্ভ্যাব্যতা, এক-আণবিক গ্যাসের কোয়ান্টাম তত্ত্ব, নিম্ন বিকরণ ঘনত্বে আলোর তাপীয় ধর্ম (যা [[ফোটন তত্ত্ব|ফোটন তত্ত্বের]] ভিত্তি রচনা করেছিল), বিকিরণের একটি তত্ত্ব যার মধ্যে উদ্দীপিত নিঃসরণের বিষয়টিও ছিল, একটি [[একীভূত ক্ষেত্র তত্ত্ব|একীভূত ক্ষেত্র তত্ত্বের]] প্রথম ধারণা এবং পদার্থবিজ্ঞানের জ্যামিতিকীকরণ।
 
১৯৩৩ সালে [[এডলফ হিটলার]] জার্মানিতে ক্ষমতায় আসেন, সে সময় তিনি বার্লিন একাডেমি অব সায়েন্সের অধ্যাপক ছিলেন। [[ইহুদী]] হওয়ার কারণে আইনস্টাইন সে সময় দেশত্যাগ করে আমিরেকায়আমেরিকায় চলে আসেন এবং আর জার্মানিতে ফিরে যান নি। আমেরিকাতেই তিনি থিতু হোন এবং ১৯৪০ সালে আমেরিকার নাগরিকত্ব পান।<ref name="BoyerDubofsky2001">{{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=Paul S. Boyer|লেখক২=Melvyn Dubofsky|শিরোনাম=The Oxford Companion to United States History|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=SgtyKzBes6QC&pg=PA218|তারিখ=2001|প্রকাশক=Oxford University Press|আইএসবিএন=978-0-19-508209-8|পাতা=218}}</ref>
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগে আগে তিনি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে একটি চিঠি লেখেন। চিঠিতে তিনি জার্মানি "ভিন্ন ধরনের অসম্ভব শক্তিশালী বোমা বানাতে পারে" মর্মে সতর্কতা উচ্চারণ করে আমেরিকাকেও একই ধরনের গবেষণা শুরুর তাগিদ দেন। তার এই চিঠির মাধ্যমেই [[ম্যানহাটন প্রজেক্ট|ম্যানহাটন প্রজেক্টের]] কাজ শুরু হয়। আইনস্টাইন মিত্রবাহিনীকে সমর্থন করলেও পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের বিরুদ্ধে ছিলেন। পরে ব্রিটিশ দার্শনিক [[বার্টান্ড রাসেল|বার্টান্ড রাসেলের]] সঙ্গে মিলে আণবিক বোমার বিপদের কথা তুলে ধরে [[রাসেল-আইনস্টাইন ইশতেহার]][] রচনা করেন। ১৯৫৫ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি [[প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়|প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ইনস্টিটিউট অব এডভান্সড স্টাডির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।