রামমোহন রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
1.187.222.141-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 47.15.146.200-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৪ নং লাইন:
 
== শৈশব ও শিক্ষা ==
[[মে ২২]], [[১৭৭২]] সালে [[হুগলী জেলা|হুগলী জেলার]] রাধানগর গ্রামে রামমোহন রায় জন্মগ্রহণ করেন এক সম্ভ্রান্ত ও কুলীন হিন্দু পরিবারে। প্রপিতামহ কৃষ্ণকান্ত ফারুখশিয়ারের আমলে বাংলার সুবেদারের আমিনের কার্য করতেন। সেই সূত্রেই 'রায়' পদবীর ব্যবহার বলে অনুমান করা হয়। কৃষ্ণকান্তের কনিষ্ঠ পুত্র ব্রজবিনোদ রামমোহনের পিতামহ। পিতা রামকান্ত। রামকান্তের তিন বিবাহ। মধ্যমা পত্নী তারিণীর এক কন্যা ও দুই পুত্র : জগমোহন ও রামমোহন। এঁদের বংশ ছিল বৈষ্ণব, কিন্তু রামমোহনের মাতা ছিলেন ঘোর তান্ত্রিক ঘরের কন্যা। রামকান্ত পৈতৃক এজমালি ভদ্রাসন ছেড়ে পার্শ্ববর্তী লাঙ্গুলপাড়া গ্রামে স্ব-পরিবারে উঠে যান। তার পিতা রামকান্ত রায় ছিলেন বৈষ্ণবী এবং মাতা তারিণী দেবী ছিলেন শাক্ত। পনেরো-ষোলো বছর বয়সে তিনি গৃহত্যাগ করে নানা স্থানে ঘোরেন। কাশীতে ও পাটনায় কিছুকাল ছিলেন এবং নেপালে গিয়েছিলেন। এর আগে তার সঙ্গে তন্ত্রশাস্ত্রবেত্তা সুপণ্ডিত [[নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কার|নন্দকুমার বিদ্যালঙ্কারের]] (পরে হরিহরানন্দ তীর্থস্বামী [[কুলাবধূত]] নামে পরিচিত) যোগাযোগ হয়। রামমোহনের সংস্কৃতে বুৎপত্তি, তার বেদান্তে অনুরাগ নন্দকুমারের সহযোগিতায় হয়েছিল। ব্রাহ্ম উপাসনালয় প্রতিষ্ঠায় হরিহরানন্দই তার দক্ষিণ-হস্ত ছিলেন। [[বারাণসী]] থেকে প্রথাগত [[সংস্কৃত]] শিক্ষার পর তিনি [[পাটনা]] গিয়ে থেকে [[আরবি]] ও [[ফারসি ভাষা|পারসি]] ভাষা শেখেন। পরে তিনি [[ইংরেজি]], [[গ্রিক]] ও [[হিব্রু ভাষা|হিব্রু]] ভাষাও শেখেন। এ ছাড়াও নানান ভাষার পান্ডিত্ত ছিল তাঁর
 
 
== কর্ম-জীবন ==