বেগম রোকেয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৯৫০ এর স্থলে ১৯০৫ হবে।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
103.143.138.50 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3995073 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে -সূত্রবিহীন তথ্য(mobileUndo)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
 
=== সাহিত্যচর্চার সূচনা ===
[[সাহিত্যিক]] হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯০২ সালে।[[কলকাতা]] থেকে প্রকাশিত 'নভপ্রভা' পত্রিকায় ছাপা হয়"পিপাসা"।বিভিন্ন সময়ে তাঁর রচনা নানা পত্রিকায় ছাপা হতে থাকে। ১৯০৫থাকে।১৯৫০ সালে প্রথম [[ইংরেজি]] [[রচনা]] "সুলতানাজ ড্রিম" [[মাদ্রাজ]] থেকে প্রকাশিত একটি পত্রিকায় ছাপা হয়।সবাই তাঁর রচনা পছন্দ করে।তিনি [[সাহিত্যিক]] হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন।
১৮৯৮ সালে রোকেয়ার বিয়ে হয় বিহারের ভাগলপুর নিবাসী উর্দুভাষী সৈয়দ সাখাওয়াৎ হোসেনের সঙ্গে। তিনি ছিলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট, তদুপরি সমাজসচেতন, কুসংস্কারমুক্ত এবং প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন। উদার ও মুক্তমনের অধিকারী স্বামীর উৎসাহ ও সহযোগিতায় রোকেয়া দেশি-বিদেশি লেখকদের রচনার সঙ্গে নিবিড়ভাবে পরিচিত হবার সুযোগ পান এবং ক্রমশ ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করেন। তাঁর সাহিত্যচর্চার সূত্রপাতও ঘটে স্বামীর অনুপ্রেরণায়। তবে রোকেয়ার বিবাহিত জীবন বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। ১৯০৯ সালের ৩ মে সাখাওয়াৎ হোসেন মারা যান। ইতোপূর্বে তাঁদের দুটি কন্যাসন্তান জন্মগ্রহণ করে অকালেই মারা যায়। ১৯০২ সালে ''পিপাসা'' নামে একটি বাংলা গল্প লিখে সাহিত্যজগতে তার অবদান রাখা শুরু হয়। এরপর একে একে লিখে ফেলেন ''মতিচূর''-এর প্রবন্ধগুলো এবং ''সুলতানার স্বপ্ন''-এর মতো নারীবাদী বিজ্ঞান কল্পকাহিনী।
{{rquote|right|''পুরুষের সমকক্ষতা লাভের জন্য আমাদিগকে যাহা করিতে হয়, তাহাই করিব। যদি এখন স্বাধীনভাবে জীবিকা অর্জ্জন করিলে স্বাধীনতা লাভ হয়, তবে তাহাই করিব। আবশ্যক হইলে আমরা লেডীকেরাণী হইতে আরম্ভ করিয়া লেডীমাজিস্ট্রেট, লেডীব্যারিস্টার, লেডীজজ — সবই হইব!... উপার্জ্জন করিব না কেন?... যে পরিশ্রম আমরা "স্বামী"র গৃহকার্য্যে ব্যয় করি, সেই পরিশ্রম দ্বারা কি স্বাধীন ব্যবসায় করিতে পারিব না?... আমরা বুদ্ধিবৃত্তির অনুশীলন করি না বলিয়া তাহা হীনতেজ হইয়াছে। এখন অনুশীলন দ্বারা বুদ্ধিবৃত্তিকে সতেজ করিব। যে বাহুলতা পরিশ্রম না করায় হীনবল হইয়াছে, তাহাকে খাটাইয়া সবল করিলে হয় না?''|বেগম রোকেয়া, ১৯০৪<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=রোকেয়া রচনাবলী|শেষাংশ=রোকেয়া|প্রথমাংশ=বেগম|সম্পাদক১-শেষাংশ=সৈয়দ |সম্পাদক১-প্রথমাংশ=আবদুল মান্নান |সম্পাদক১-সংযোগ=আবদুল মান্নান সৈয়দ |সম্পাদক২-শেষাংশ=হোসেন |সম্পাদক২-প্রথমাংশ=সেলিনা |সম্পাদক২-সংযোগ= সেলিনা হোসেন |সম্পাদক৩-শেষাংশ=আলম |সম্পাদক৩-প্রথমাংশ=মুহম্মদ শামসুল |সম্পাদক৪-শেষাংশ=সাবের|সম্পাদক৪-প্রথমাংশ=মাজেদা |সম্পাদক৫-শেষাংশ=হুদা |সম্পাদক৫-প্রথমাংশ=মুহম্মদ নূরুল |সম্পাদক৫-সংযোগ=মুহম্মদ নূরুল হুদা |সম্পাদক-প্রদর্শন= |বছর=২০১৬|প্রকাশক=বাংলা একাডেমি|অবস্থান=ঢাকা|ভাষা=বাংলা|সংস্করণ=পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত নতুন|পাতাসমূহ=২১–২২ }}</ref>}}