আড়ংঘাটা রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) অনির্ভিরযোগ্য উৎস |
||
৩৯ নং লাইন:
==ইতিহাস==
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সার্কভুক্ত প্রতিবেশী দেশগুলোর যোগাযোগ সহজীকরণ, [[মংলা বন্দর|মংলা বন্দরের]] গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য ও আমদানি-রপ্তানি বাড়াতে ২০১০ সালের ২১ ডিসেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। মংলা বন্দরকে রেল নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত করতে ফুলতলা থেকে মংলা বন্দর পর্যন্ত ৬৪ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার রেলপথ তৈরি হচ্ছে। এই রেলপথে '''আড়ংঘাটা''' সহ মোট ৮ টি [[রেলওয়ে স্টেশন]] নির্মাণ ও [[রূপসা নদী]]র ওপর একটি রেলসেতু যার দৈর্ঘ্য হবে ৫ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। ২০১২ সালের নভেম্বর প্রকল্পের পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পায় ভারতের সিইজি নিপ্পন কোয়িজেভি প্রতিষ্ঠান। এরপর রেললাইন তৈরির জন্য ২০১৫ সালের ২০ অক্টোবর ভারতের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইরকন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এবং ব্রিজ তৈরির জন্য ওই বছরের ২৪ আগস্ট ভারতের লারসেন এন্ড টার্ব (এলএনটি) নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি হয়। এরপর প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের অক্টোবরে। ২০১৯ সালে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নির্মাণকাজ শেষ হয় নি। সরকার আশা করছে এই রেলপথের কাজ ২০২১ সালে শেষ হবে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailyjagaran.com/country/news/20214|শিরোনাম=নির্ধারিত সময়ে শেষ হওয়া নিয়ে সংশয়|শেষাংশ=dailyjagaran.com|ওয়েবসাইট=dailyjagaran.com
==তথ্যসুত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:খুলনা জেলার রেলওয়ে স্টেশন]]
|