ইয়ান ক্রম্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারিত রূপ! |
|||
৬ নং লাইন:
| nickname =
| birth_date = {{জন্ম তারিখ|1905|6|25|df=yes}}
| birth_place = [[
| death_date = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|1984|3|6|1905|6|25|df=yes}}
| death_place = ক্রাইস্টচার্চ, ক্যান্টারবারি, নিউজিল্যান্ড
| heightft =
| heightinch =
| family =
| batting = ডানহাতি
২৬ ⟶ ২৯ নং লাইন:
| columns = 2
| column1 = [[
| matches1 = 5
| runs1 = 123
৩৯ ⟶ ৪২ নং লাইন:
| best bowling1 = 3/113
| catches/stumpings1= 1/-
| column2 = [[
| matches2 = 88
| runs2 = 3950
৫৮ ⟶ ৬১ নং লাইন:
}}
'''ইয়ান বার্নস ক্রম্ব''' ({{lang-en|Ian Cromb}}; জন্ম: [[২৫ জুন]], ১৯০৫ - মৃত্যু: [[৬ মার্চ]], ১৯৮৪) ক্যান্টারবারির ক্রাইস্টচার্চ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে [[
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯২৯-৩০ মৌসুম থেকে ১৯৪৬-৪৭ মৌসুম পর্যন্ত ইয়ান ক্রম্বের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ১৯২৯-৩০ মৌসুমে ক্যান্টারবারির পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন ও সতেরো বছর পর সর্বশেষ খেলায় অংশ নেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি কার্যকরী সুইং বোলার ছিলেন। ২৯.০৪ গড়ে ৩,৯৫০ রান করেছেন। তন্মধ্যে, তিনটি [[শতক (ক্রিকেট)|শতরানের]] ইনিংস ছিল। ২৭.৭০ গড়ে ২২২ উইকেট পেয়েছেন। ১৯৩৯-৪০ মৌসুমে [[ওয়েলিংটন ক্রিকেট দল|ওয়েলিংটনের]] বিপক্ষে ক্যান্টারবারির সদস্যরূপে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১৭১ রান তুলেছেন।
১৯২৯-৩০ মৌসুম থেকে ১৯৪৬-৪৭ মৌসুম পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে ক্যান্টারবারির পক্ষে খেলেছেন। তন্মধ্যে, ১৯৩৫-৩৬ মৌসুম থেকে ১৯৩৭-৩৮ এবং ১৯৪৫-৪৬ মৌসুম থেকে ১৯৪৬-৪৭ মৌসুম পর্যন্ত দলের [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও, ১৯৩৫-৩৬ মৌসুমে [[এরল হোমস|ই. আর. টি. হোমসের]] নেতৃত্বাধীন সফরকারী [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি দলের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত চারটি প্রতিনিধিত্বমূলক খেলার তিনটিতেই নিউজিল্যান্ডের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। তবে, ব্যক্তিগতভাবে তেমন সফলতা পাননি।
১৯৪৪-৪৫ মৌসুমে অকল্যান্ডে অনুষ্ঠিত শেষ খেলায় [[South Island cricket team|সাউথ আইল্যান্ডের]] সদস্যরূপে [[North Island cricket team|নর্থ আইল্যান্ডের]] বিপক্ষে খেলার জন্যে মনোনয়ন লাভ করেন। নিম্নমুখী রানের খেলায় দলীয় সঙ্গী [[লেন বাটারফিল্ড|লেন বাটারফিল্ডের]] বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ১২-৫-৯-৫।<ref>''[[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]]'' 2000, p. 1536.</ref> কিন্তু, বাটারফিল্ড আহত হয়ে মাঠ ত্যাগ করলে নর্থ আইল্যান্ড দূর্দান্তভাবে খেলায় ফিরে আসে। ২৬২ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রায় ধাবিত হয় তার দল। বাটারফিল্ডের ৫৮ ও তার ৬২ রান করা সত্ত্বেও ৩৪ রানে [[ফলাফল (ক্রিকেট)|পরাজয়বরণ]] করে সাউথ আইল্যান্ড।<ref>[https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/17/17471.html North Island v South Island 1944-45]</ref>
ক্লাব ক্রিকেটে দীর্ঘদিন খেলেন। ৫০-এর দশক পর্যন্ত খেলে ১৩,০০০-এর অধিক রান ও প্রায় ৭০০ উইকেট পেয়েছিলেন।▼
▲ক্লাব ক্রিকেটে দীর্ঘদিন খেলেন। ৫০-এর দশক পর্যন্ত খেলে ১৩,০০০-এর অধিক রান ও প্রায় ৭০০ [[উইকেট]] পেয়েছিলেন।
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
৭৪ ⟶ ৭৯ নং লাইন:
[[New Zealand cricket team in England in 1931|১৯৩১]] সালে [[টম লরি|টি. সি. লরি’র]] নেতৃত্বাধীন নিউজিল্যান্ড দলের সাথে ইংল্যান্ড গমন করেন। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে অংশগ্রহণকৃত পাঁচ টেস্টের মধ্যে তিনটিই এ সফরে খেলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Seconi|প্রথমাংশ১=Adrian|শিরোনাম=Cricket: The greatest 11 players NZ forgot|ইউআরএল=https://www.odt.co.nz/sport/cricket/cricket-greatest-11-players-nz-forgot|সংগ্রহের-তারিখ=28 March 2017|প্রকাশক=ODT|তারিখ=13 January 2013}}</ref> লর্ডসে [[Johnny Arnold|জনি আর্নল্ড]], [[ফ্রেড বেকওয়েল]] ও [[ওয়ালি হ্যামন্ড|ওয়ালি হ্যামন্ডের]] উইকেট লাভ করে ৩/৩১ বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড় করান। এরপর ১৯৩১-৩২ মৌসুমে সফরকারী [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে আরও দুই টেস্টে অংশ নেন। ওয়েলিংটনে [[ব্রুস মিচেল|ব্রুস মিচেলকে]] [[শূন্য রান|শূন্য রানে]] আউট করে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। নিউজিল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে ৫১ রান তুলেন তিনি।
১৯৩১ সালে লর্ডসে
== ব্যক্তিগত জীবন ==
|