পিরোজপুর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মানবাধিকার বিরোধীদের তালিকা
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৯৭ নং লাইন:
প্রকৃতির সাথে লড়াই করা পিরোজপুর জেলার অধিবাসীরা স্বভাবতই সাহসী, দ্রোহী ও ধীমান। অষ্টাদশ শতকের সুগন্ধিয়া বিদ্রোহ, উনিশ শতকের তুষখালী ও সিংখালী বিদ্রোহ, মোলঙ্গী বিদ্রোহ এবং অপরাপর কৃষক বিদ্রোহ এ অঞ্চলের মানুষের অমিত সাহস ও সচেতনতার বিমূর্ত প্রতীক। ব্রিটিশ আমলে ফারায়েজী আন্দোলন, স্বদেশী আন্দোলন, অনুশীলন সমিতি, খেলাফত আন্দোলন এবং পাকিস্তান আমলে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালির প্রতিটি স্বাধিকার আন্দোলনে পিরোজপুর জেলার অধিবাসীরা সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছে। বিখ্যাত 'আগরতলা ষড়যন্ত্র' মামলার প্রধান আসামী লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনসহ(২ নং), সুবেদার তাজুল ইসলাম(৩২ নং) ও আবদুস সামাদ(৮ নং) ছিলেন পিরোজপুর জেলার অধিবাসী। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে এ জেলার মেজর (অব.) জিয়াউদ্দিন, মেজর মেহেদী আলী ইমাম ও লে. নূরুল হুদা সাব-সেক্টর কমান্ডার হিসেবে অবদান রাখেন।
 
== প্রখ্যাত ব্যক্তি ==
 
* সদস্য।
*
* [[খান বাহাদুর হাশেম আলী খান]] (১৯৮৮-১৯৬২), নেছারাবাদ- বরিশাল জেলা মুসলিম লীগ এবং কৃষক প্রজা পারটির সভাপতি ছিলেন। শেরেবাংলা এ.কে. ফজলুল হকের মন্ত্রীসভায়রখরমন্ত্রীসভায় সমবায় ও কৃষি খাতক মন্ত্রী (১৯৪১) ছিলেন।
* [[শহীদ নূর হোসেন]] (১৯৬১ - ১০ নভেম্বর ১৯৮৭)মঠবাড়িয়া - রাজনৈতিক কর্মী ও শহীদ;১০ নভেম্বরকে বলা হয় শহীদ নূর হোসেন দিবস।তার খালি গায়ে লেখা ছিল "স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক"। রাজধানীর জিরো পয়েন্টে তিনি গুলিতে শহীদ হন।
* [[খান সাহেব হাতেম আলী জমাদ্দার]] (১৮৭২-১৯৮২), মঠবাড়িয়া - [[বঙ্গীয় প্রাদেশিক আইন সভা]]র সদস্য (১৯৩৭, ১৯৪৬, ১৯৬২); কে,এম লতীফ ইনস্টিটিউশনের প্রতিষ্ঠাতা।