মায়া সীতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৪ নং লাইন:
হিন্দু মহাকাব্য [[রামায়ণ]]ের কিছু সংকলনে '''মায়া সীতা''' বা '''ছায়া সীতা''' (কাব্যের নায়িকা [[সীতা]]র প্রতিরূপ) নামে এক কাল্পনিক চরিত্রের অবতারণা করা হয়েছে, যাকে লঙ্কাপতি [[রাক্ষস]]রাজ [[রাবণ]] আসল সীতার স্থলে হরণ করে নিয়ে গিয়েছিল।
==মূল কাহিনীতে==
মূল রামায়ণের ([[রামায়ণ|বাল্মিকী রামায়ণ]], খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ থেকে পঞ্চম শতাব্দী) কাহিনী অনুসারে, রাবণ কর্তৃক অপহৃতা সীতাকে তার স্বামী শ্রী[[রাম]]চন্দ্র (যিনি [[অযোধ্যা]]র রাজা দশরথের পুত্র ও ভগবান [[বিষ্ণু]]র এক অবতার) উদ্ধার করেন। সীতাকে পুনরায় স্বামীর কাছে ফিরে আসার জন্য সতীত্বের প্রমাণ হিসেবে অগ্নিপরীক্ষা দিতে
==পরবর্তীকালের সংযোজন==
পরবর্তীকালে রামায়ণের কিছু অনুবাদ সংস্করণে (যেমন : কূর্মপুরাণ,[[মহাভারত]], [[বিষ্ণু পুরাণ]] প্রভৃতি) উল্লিখিত হয় যে, [[রাবণ]] কর্তৃক সীতাহরণের পূর্বে অগ্নিদেব সীতার পবিত্রতা রক্ষার উদ্দেশ্যে মায়া সীতা সৃষ্টি করেন এবং আসল সীতাকে অগ্নির ভিতর গোপনে সুরক্ষিত রাখেন।[[অগ্নি পরীক্ষা]]র সময়ে মানবী সীতা পুনরায় প্রকাশিত হন। <ref>Maithreyi Krishnaraj (23 April 2012). Motherhood in India: Glorification without Empowerment?. CRC Press. pp. 188–9. {{আইএসবিএন|978-1-136-51779-2}}. Retrieved 26 May 2013.</ref><ref>Camille Bulcke; Dineśvara Prasāda (2010). Rāmakathā and Other Essays. Vani Prakashan. p. 115. {{আইএসবিএন|978-93-5000-107-3}}. Retrieved 26 May 2013.</ref> কিছু গ্রন্থের মতে, মায়া সীতা অগ্নিপরীক্ষার মাধ্যমে নষ্ট হয়ে যান; আবার কিছু গ্রন্থ বর্ণনা করে যে, আশীর্বাদ প্রাপ্তির পর তার [[দ্রৌপদী]] বা দেবী [[পদ্মাবতী]]রূপে পুনর্জন্ম হয়েছিল। কিছু শাস্ত্র অনুসারে, মায়া সীতা পূর্বজন্মে [[বেদবতী]] ছিলেন, যাকে রাবণ উৎপীড়ন করার প্রয়াস করেছিল।
|