শেরে বাংলা স্মৃতি জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
৩৫ নং লাইন:
'''শেরে বাংলা স্মৃতি জাদুঘর''' বাংলাদেশের [[বরিশাল জেলা]]র '''চাখারে চাখার বালক উচ্চবিদ্যালয়''' ও '''ওয়াজেদ স্মৃতি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের''' ২৭ শতক জমির উপর অবস্থিত। জাদুঘরটি শেরে বাংলা [[আবুল কাশেম ফজলুল হক|একে ফজলুল হক]] এর স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মাণ করা হয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=জীর্ণদশায় ফজলুল হকের বাড়ি ও জাদুঘর (ভিডিও) |ইউআরএল=http://independent24.com/details/19605 |ওয়েবসাইট=ইন্ডিপেন্ডেন্ট২৪ |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০}}</ref>
 
==সংগ্রহশালা==১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের জাদুঘরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। শেরেবাংলার বসতভিটার একাংশে নির্মিত জাদুঘরটির দৈর্ঘ ৮৩ মিটার এবং প্রস্থ ১৪.৬০ মিটার। ১৯৮৩ সালে জাদুঘরটির কার্যক্রম শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে জাদুঘরটি সাজানো হয় বিরল আলোকচিত্র, ব্যবহৃত আসবাবপত্র, চিঠিপত্র ও শেরে বাংলাকে উপহার হিসেবে পাঠানো সৈয়দ আনিছুজ্জামান নামক ব্যক্তির সুন্দরবন থেকে শিকার করা কুমির দিয়ে।
==সংগ্রহশালা==
চারকক্ষ বিশিষ্ট জাদুঘরে রয়েছে দুটি প্রদর্শনী কক্ষ, একটি অফিস কক্ষ ও একটি গ্রন্থাগার । প্রবেশের পরে হাতের বাঁদিকে শেরে বাংলা একটি বিশাল প্রতিকৃতি তার জীবনকর্মের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, সামাজিক রাজনৈতিক, পারিবারিক ছবি, পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত শেরে বাংলার বিভিন্ন কর্মকান্ডের ছবি''বাঁকা লেখা''<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=শেরে বাংলা স্মৃতি জাদুঘর |ইউআরএল=http://archaeology.portal.gov.bd/site/page/726146a8-c47e-4de9-aa94-325959cb0626/শেরে-বাংলা-স্মৃতি-জাদুঘর |ওয়েবসাইট=জাতীয় তথ্য বাতায়ন |প্রকাশক=বাংলাদেশ সরকার |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref>।
 
 
জাদুঘরে ফজলুল হকের ব্যবহৃত নিদর্শনগুলোর মধ্যে আছে আরাম কেদারা, কাঠের খাট, তোষক, আলনা, ড্রেসিং টেবিল, টুল, চেয়ার-টেবিল, হাতের লাঠি, পানীয় পানের গ্লাস এবং কিছু মালপত্র। রক্ষিত পুরাকীর্তিগুলোর মধ্যে আছে কালো পাথরে নির্মিত অষ্টভুজা মারীচী দেবী মূর্তি, কালো পাথরে একটি বড় শিবলিঙ্গ, ব্রোঞ্জের খসপর্ণ বৌদ্ধ মূর্তি, স্বর্ণমুদ্রা, সাধা পাথরের ছোট শিব মূর্তিসহ ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রা, শ্রীলংঙ্কা, ব্রিটিশ ও সুলতানি আমলরে তাম্র মুদ্রাসহ অন্যান্য প্রত্ন নিদর্শন।
জাদুঘরটি চারকক্ষ বিশিষ্ট জাদুঘরে রয়েছেযার দুটি প্রদর্শনী কক্ষ, একটি অফিস কক্ষ ও একটি গ্রন্থাগারগ্রন্থাগার। জাদুঘরে প্রবেশেরঢুকলে পরেবাম হাতের বাঁদিকেদিকে শেরে বাংলা একটি বিশাল প্রতিকৃতি, তার জীবনকর্মের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, সামাজিক রাজনৈতিক, পারিবারিক ছবি, পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত শেরে বাংলার বিভিন্ন কর্মকান্ডের ছবি''বাঁকা লেখা''দেখতে পাওয়া যায়<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=শেরে বাংলা স্মৃতি জাদুঘর |ইউআরএল=http://archaeology.portal.gov.bd/site/page/726146a8-c47e-4de9-aa94-325959cb0626/শেরে-বাংলা-স্মৃতি-জাদুঘর |ওয়েবসাইট=জাতীয় তথ্য বাতায়ন |প্রকাশক=বাংলাদেশ সরকার |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref>।
 
জাদুঘরে ফজলুল হকের ব্যবহৃত নিদর্শনগুলোরজিনিসের মধ্যে আছে আরাম কেদারা, কাঠের খাট, তোষক, আলনা, ড্রেসিং টেবিল, টুল, চেয়ার-টেবিল, হাতের লাঠি, পানীয় পানের গ্লাস এবং কিছু মালপত্র। রক্ষিতএই পুরাকীর্তিগুলোর মধ্যে আছেজাদুঘরে কালো পাথরে নির্মিত অষ্টভুজা মারীচী দেবী মূর্তি, কালো পাথরে একটিপাথরের বড় শিবলিঙ্গ, ব্রোঞ্জের খসপর্ণ বৌদ্ধ মূর্তি, স্বর্ণমুদ্রা, সাধা পাথরের ছোট শিব মূর্তিসহ ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রা, শ্রীলংঙ্কা, ব্রিটিশ ও সুলতানি আমলরে তাম্র মুদ্রাসহ অন্যান্য প্রত্ন নিদর্শন।নিদর্শন প্রদর্শিত হয়।
 
==দর্শন==