কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১২ নং লাইন:
| disease = [[২০১৯ সালের করোনাভাইরাসঘটিত ব্যাধি]] (COVID-19)
| virus_strain = [[গুরুতর তীব্র শ্বাসকষ্টমূলক উপসর্গসমষ্টি-সংশ্লিষ্ট করোনাভাইরাস ২]] (SARS-CoV-2)
| first_case = ১লা ডিসেম্বর ২০১৯<ref name="bjnews680493">{{
| arrival_date =
| origin = [[উহান]] নগরী, [[হুপেই]] প্রদেশ, [[চীন]]<ref name="20200130cdc2">{{
| deaths = ১,৬৬৯<ref name=bno1 />
| confirmed_cases = ৬৯,২৭০<ref name="bno1">{{
| suspected_cases =
| total_ili =
২৫ নং লাইন:
সার্স করোনাভাইরাস-২ নামক ভাইরাসটি প্রথমে প্রাণী থেকে মানুষে সংক্রমিত হলেও বর্তমানে এটি বিবর্তিত হয়ে মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে সক্ষম।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.cnbc.com/2020/01/24/chinas-hubei-province-confirms-15-more-deaths-due-to-coronavirus.html|শিরোনাম=China virus death toll rises to 41, more than 1,300 infected worldwide|তারিখ=24 January 2020|ওয়েবসাইট=CNBC|সংগ্রহের-তারিখ=26 January 2020|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20200126003719/https://www.cnbc.com/2020/01/24/chinas-hubei-province-confirms-15-more-deaths-due-to-coronavirus.html|আর্কাইভের-তারিখ=26 January 2020|ইউআরএল-অবস্থা=live}}</ref> ইতিমধ্যে বিশ্বের অনেকগুলি দেশে মানুষ থেকে মানুষে ভাইরাসটির সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। ভাইরাসটি দেহে সংক্রমিত হবার পরে ২ থেকে ১৪ দিন সুপ্তাবস্থায় থাকতে পারে এবং এ সময় বাহকের অগোচরে এটি অপর কোনও ব্যক্তির দেহে সংক্রমিত হতে পারে। ভাইরাসটির সংক্রমণের ফলে যে ব্যাধিটি হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তার নাম দিয়েছে [[২০১৯ সালের করোনাভাইরাসঘটিত ব্যাধি]]। এই ব্যাধির উপসর্গগুলির মধ্যে আছে জ্বর, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট, পেশীতে ব্যথা ও অবসাদগ্রস্ততা। সঠিক সময়ে সেবা-শুশ্রুষা না পেলে ব্যাধিটি জটিল আকার ধারণ করে, যার ফলে [[ফুসফুস প্রদাহ]] (নিউমোনিয়া), [[তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত উপসর্গসমষ্টি]], রক্তে [[জীবাণুদূষণ]]রোধী তীব্র অনাক্রম্য প্রতিক্রিয়া (সেপসিস) ও জীবাণুদূষণজনিত অভ্যাঘাত (সেপটিক শক) হতে পারে এবং পরিশেষে মৃত্যুও হতে পারে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২০১৯ সালের করোনাভাইরাসঘটিত ব্যাধির কোনও প্রতিরোধক টিকা কিংবা কার্যকরী প্রতিষেধক চিকিৎসা ছিল না। হাসপাতালে মূলত রোগীদের উপসর্গ উপশম করার চেষ্টা করা হয়।
সার্স করোনাভাইরাস-২ দ্বারা সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে ঘনঘন সাবান-পানি দিয়ে কিংবা এর অনুপস্থিতিতে বিশেষ অ্যালকোহল দ্রবণ দিয়ে হাত ধুতে হবে, যাতে হাতে লেগে থাকা ভাইরাস বিনষ্ট হয়। কাশি বা হাঁচি দেওয়ার সময় অস্থায়ী কাগজের রুমাল বা টিস্যুপেপার দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখতে হবে এবং সাথে সাথে সেই রুমাল বর্জ্যে ফেলে দিতে হবে ও হাত সাবান-জলে ধুয়ে ফেলতে হবে, যাতে ভাইরাস এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে না ছড়ায়। যেসব ব্যক্তির জ্বর, সর্দি, কাশি ও হাঁচি হচ্ছে, তাদের থেকে ন্যূনতম ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, যাতে বাতাসে ভাসমান ভাইরাস কণা শ্বাসগ্রহণের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ না করে। চোখ, নাক ও মুখে হাত দিয়ে স্পর্শ করা পরিহার করতে হবে, কেননা হাতে পরিবেশে উপস্থিত ভাইরাস স্পর্শের মাধ্যমে লেগে থাকতে পারে এবং নাক, মুখ, চোখের উন্মুক্ত শ্লেষ্মাঝিল্লী দিয়ে দেহে প্রবেশ করতে পারে। রাস্তায় ও যত্রতত্র থুতু ফেলা যাবে না, কেননা থুতু থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। রাস্তায় বা অন্যত্র অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে প্রস্তুতকৃত খাবার খাওয়া পরিহার করতে হবে, কারণে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে প্রস্তুত খাবারের মাধ্যমেও ভাইরাস ছড়াতে পারে।
{{২০১৯–২০ উহান করোনাভাইরাস উপাত্ত/চীনে নিশ্চিতকৃত চিকিৎসামূলক ঘটনাসমূহ}}
|