কল্যাণী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পাতার যোগ |
→রেল: বানান |
||
৮৬ নং লাইন:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রতিষ্ঠিত আর্মি হসপিটাল কল্যাণীর প্রাচীনতম হাসপাতাল, বিধান চন্দ্র রায় এটিকে যক্ষ্মা রোগীদের জন্য নেতাজী সুভাষ সানাটোরিয়াম হিসেবে নামকরণ করেন। এছাড়া জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল হাসপাতাল, ই এস আই হাসপাতাল ও গান্ধী মেমোরিয়াল হাসপাতাল কল্যাণীর অপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি হাসপাতাল। জে এন এম কলেজের সাথে ২০০৯ সাল থেকে যুক্ত হয়েছে কল্যাণী কলেজ অফ মেডিসিন। গান্ধী মেমোরিয়াল হাসপাতাল হৃদরোগ সম্পর্কিত চিকিৎসার জন্য খ্যাত। এছাড়াও এখানে একাধিক বেসরকারি চিকিৎসালয় রয়েছে মোট ১১ টি বেসরকারি হাসপাতাল এবং 4 টি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি হাসপাতাল।
এছাড়া পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম হাসপাতাল তৈরি হচ্ছে কল্যাণী'তে
==খেলাধূলা==
===ফুটবল===
কল্যাণী শহরের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে [[কল্যাণী স্টেডিয়াম]]। এই স্টেডিয়ামে আই-লিগের বেশ কিছু ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্টেডিয়ামটি মোহন বাগান, ইস্ট বেঙ্গল ফুটবল দল তারা তাদের
===ক্রিকেট===
১০১ নং লাইন:
কলকাতা থেকে ট্রেন ও সড়ক পথে কল্যাণী খুবই ভাল ভাবে সংযুক্ত।
===রেল===
ট্রেনে [[শিয়ালদহ রেলওয়ে স্টেশন|শিয়ালদহ]] থেকে কল্যাণী সীমান্ত, [[রাণাঘাট]], [[কৃষ্ণনগর]], [[শান্তিপুর]], [[গেদে রেলওয়ে স্টেশন|গেদে]] লোকালে ও লালগোলা প্যাসেঞ্জার ট্রেনে [[কল্যাণী রেলওয়ে স্টেশন]] এ পৌঁছান যায়। [[কল্যাণী সীমান্ত লোকাল ব্র্যাঞ্চ]] লাইনে শহরের মধ্য দিয়ে [[কল্যাণী শিল্পাঞ্চল]] ও [[কল্যাণী ঘোষপাড়া]] হয়ে [[কল্যাণী সীমান্ত স্টেশন]] অবধি যাচ্ছে। গোটা ভারতের মধ্যে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণীতে একই শহরের ভেতর ৫ কিলোমিটারের মধ্যে আছে ৪ টি রেল স্টেশন। সাধারণ মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা ও কল্যাণীকে একটি শিল্প নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিধানচন্দ্র রায় মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে এই রেল রুট চালু করার প্রস্তাব
===সড়কপথ===
|