বিনোদ বিহারী মুখোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষা জীবন ==
বিনোদ বিহারীর জন্ম কলকাতার বেহালায়। অবশ্য আদি বাড়ি ছিল হুগলির গরলগাছায়। পিতা বিপিন বিহারী মুখোপাধ্যায়। মায়ের নাম অপর্ণা। পাঁচ ভাই ও এক বোনের মধ্যে বিনোদ বিহারী ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ । পরিবারের অন্য সদস্যরা ছিলেন - ব্রজবিহারী (বড়দা), বিমানবিহারী (ছোড়দা), বনবিহারী (মেজদা), বঙ্কুবিহারী (সেজদা), বিজনবিহারী (ন’দা) । একমাত্র বোন শৈল। বাড়ির পরিবেশ ছিল উদার, সংস্কারমুক্ত, প্রগতিবাদী । রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যের একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন পরিবারের সবাই। চোখের গভীর সমস্যা নিয়ে জন্মেছিলেন। এক চোখে ছিল ক্ষীন দৃষ্টিশক্তি আর অন্য চোখে কিছুই দেখতে পেতেন না। । শৈশবে বিনোদ বিহারীর শারীরিক দুর্বলতা, জীবন-সংশয়ের ভয় গ্রাস করছিল গোটা পরিবারকে। ডাক্তারের পরামর্শে ছোট্ট বিনোদের খাওয়াদাওয়া, চলাফেরা ছিল নিয়ন্ত্রিত। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এলেও তিনি ক্ষীণ দৃষ্টিশক্তির শিকার হয়েছিলেন। সংস্কৃত কলেজিয়েট স্কুল, মডার্ন ইনস্টিটিউশন, ব্রাহ্ম বয়েজ-এর মতো স্কুলে ভর্তি হলেও বেশি দিন টিকে থাকেননি। পরীক্ষা দিয়ে পাশ করার সুযোগও পাননি। ইংরেজি, বাংলা শেখা শুরু বাড়িতে। বই পেলেই পড়ার চেষ্টা করতেন। কিন্তু ইংরেজ ডাক্তার মেনার্ড সাহেব চোখ পরীক্ষা করে নিদান দিলেন, লেখাপড়া করলে চোখের যেটুকু আছে, তাও থাকবে না। সুতরাং, চোখের সমস্যা ও শারীরিক দুর্বলতার কারণে বিনোদবিহারীকে স্কুলের নিয়ম থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছিল। বিকেল হলে মাঠে খেলতে যাওয়ার বদলে বেড়াতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। পড়াশোনার বদলে কেবল ছবি আঁকাই ছিল তাঁর কাজ। ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনে পড়তে যান। ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে কলাভবনে ভর্তি হন। অবনীন্দ্রনাথ ও নন্দলাল বসুর প্রিয় শিষ্য ছিলেন বিনোদ বিহারী। রমেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, [[মনীন্দ্রভূষণ গুপ্ত]], রামকিঙ্কর বেইজ  প্রমুখেরা বিনোদ বিহারীর সমসাময়িক ছিলেন ।
 
== কর্মজীবন ও শিল্পকলায় দক্ষতা ==