সৈয়দ মুজতবা আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৫ নং লাইন:
 
== শিক্ষাজীবন ==
সিলেটের গভর্নমেন্ট হাই স্কুলে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন। পিতার বদলির চাকরি হওয়ায় মুজতবা আলীর প্রাথমিক শিক্ষাজীবন কাটে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। [[১৯২১]] সালে তিনি [[শান্তিনিকেতন|শান্তিনিকেতনে]] ভর্তি হন। তিনি ছিলেন [[বিশ্বভারতী|বিশ্বভারতীর]] প্রথমদিকের ছাত্র। এখানে তিনি [[সংস্কৃত]], [[ইংরেজি]], [[আরবি]], [[ফার্সি]], [[হিন্দি]], [[গুজরাটি]], [[ফরাসি ভাষা|ফরাসি]], [[জার্মান ভাষা|জার্মান]] ও [[ইতালীয় ভাষা|ইতালীয়]] ভাষাশিক্ষা লাভ করেন। [[১৯২৬]] খ্রিষ্টাব্দে এখান থেকে বি.এ. ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি [[আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়|আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে]] অধ্যয়ন করেন। অতঃপর দর্শনশাস্ত্র পড়ার জন্য বৃত্তি নিয়ে [[জার্মানি|জার্মানির]] [[বন বিশ্ববিদ্যালয়|বন বিশ্ববিদ্যালয়ে]] যান। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে গবেষণার জন্য তিনি ডি.ফিল লাভ করেন [[১৯৩২]] খ্রিষ্টাব্দে। [[১৯৩৪]]-[[১৯৩৫]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[মিশর|মিশরে]] [[কায়রো|কায়রোর]] [[আল-আজাহার বিশ্ববিদ্যালয়|আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে]] পড়াশোনা করেন।
 
== কর্মজীবন ==
আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শেষ করে [[১৯২৭]] থেকে [[১৯২৯]] খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত মুজতবা আলী [[কাবুল|কাবুলের]] শিক্ষাদপ্তরে অধ্যাপনা করেন। সেখানে তিনি ইংরেজি ও ফরাসি ভাষার শিক্ষক ছিলেন। [[১৯৩৫]] খ্রিষ্টাব্দে [[বরোদা|বরোদার]] মহারাজার আমন্ত্রণে তিনি [[বরোদা কলেজ|বরোদা কলেজে]] তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এখানে তিনি আট বছর কাটান। এরপর দিল্লির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন। পরবর্তীতে ১৯৪৯ সালে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের [[বগুড়া|বগুড়ার]] [[সরকারি আজিজুল হক কলেজ|আজিজুল হক কলেজের]] অধ্যক্ষ হিসেবে এবং [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের খণ্ডকালীন প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পঞ্চাশের দশকে কিছুদিন [[আকাশবাণী|আকাশবাণীর]] স্টেশন ডিরেক্টরের দায়িত্ব পালন করেন [[পাটনা]], [[কটক]], [[কলকাতা]] এবং [[দিল্লি|দিল্লিতে]]। [[১৯৬১]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[শান্তিনিকেতন|শান্তিনিকেতনে]] প্রত্যাবর্তন করেন। [[বিশ্বভারতী|বিশ্বভারতীর]] ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের রিডার হিসেবে যোগ দেন। [[১৯৬৫]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি অবসরগ্রহণ করেন।
 
== লেখালেখি ==
৪১ নং লাইন:
|-
|
# ''[[দেশে বিদেশে]]'' ([[১৯৪৯]]) ([[কাবুল]] শহরের কাহিনী নিয়ে লেখা।)
# ''জলে ডাঙ্গায়'' ([[১৯৬০]])
|
# ''অবিশ্বাস্য'' ([[১৯৫৪]])
# ''শবনম'' ([[১৯৬০]])
# ''শহরইয়ার'' ([[১৯৬৯]])
|
# ''চাচা কাহিনী'' ([[১৯৫২]])
# ''টুনি মেম'' ([[১৯৬৪]])
#"পঞ্চতন্ত্র'' ([[১৯৫২]])
#"ময়ূরকন্ঠী'' ([[১৯৫৭]])
|
# ''[[পঞ্চতন্ত্র(রম্যরচনা)|পঞ্চতন্ত্র]]'' ([[১৯৫২]])
# ''ময়ূরকন্ঠী'' ([[১৯৫৭]])
|}
 
৭৬ নং লাইন:
 
== পুরস্কার ==
[[১৯৪৯]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি [[নরসিং দাস পুরস্কার]] লাভ করেন। [[১৯৬১]] খ্রিষ্টাব্দে তাকে [[আনন্দ পুরস্কার]] প্রদান করা হয়। সাহিত্য ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় বাংলাদেশ সরকার ২০০৫ সালে তাকে মরণোত্তর [[একুশে পদক|একুশে পদকে]] ভূষিত করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/2005/02/18/d50218011817.htm|শিরোনাম=14 to get Ekushey Padak|প্রকাশক=The Daily Star|তারিখ=February 18, 2005}}</ref>
 
== মৃত্যু ==