সংশোধিত রূপ!
(সংশোধিত রূপ!) |
|||
'''মাধ্যমিক পরীক্ষা''' অথবা সরল কথায় '''মাধ্যমিক''' হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম মানের শেষে [[পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদ]] কর্তৃক কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত এক পরীক্ষা। একইভাবে ত্রিপুরা রাজ্যেও সরকারি এবং সরকার পোষিত দশম মান বিদ্যালয়গুলির ছাত্রছাত্রীদের জন্যে ত্রিপুরা মধ্য শিক্ষা পর্ষদের অধীনে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। সংখ্যার দিক থেকে এটা ভারতের দশম মান পরীক্ষাগুলোর পরীক্ষার্থীদের মধ্যে একটা বড়ো অংশ। ২০০০ খ্রিস্টাব্দে ৬০০,০০০ সংখ্যক ছাত্রছাত্রী পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদের অধীনে পরীক্ষা দিয়েছিল, এবং তার পর থেকে এই সংখ্যা উত্তরোত্তর বাড়ছে। ২০১১ খ্রিস্টাব্দে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার ছাত্রছাত্রী সংখ্যা ১০ লক্ষের এক রেকর্ড ছুঁয়ে গিয়েছে। এই পরীক্ষার অত্যাবশ্যক বিষয়গুলোর মধ্যে আছে: প্রথম ভাষা, দ্বিতীয় ভাষা, ভৌত বিজ্ঞান (পদার্থবিদ্যা এবং রসায়ন দ্বৈতভাবে), জীবন বিজ্ঞান, গণিত, ইতিহাস এবং ভূবিজ্ঞান।
== ইতিহাস ==
১৮৫৭ থেকে ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] কর্তৃক ''ম্যাট্রিকুলেশন এগজামিনেশন'' নাম দিয়ে এই মাধ্যমিক পরীক্ষা পরিচালিত হোত।''ওয়েস্ট বেঙ্গল সেকেন্ডারি এডুকেশন অ্যাক্ট
== পরীক্ষা কাঠামো ==
পর্ষদের মনোনীত এক দীর্ঘ বিষয় তালিকার মধ্যে থেকে বিদ্যালয়ের প্রস্তাব অনুযায়ী একটা অতিরিক্ত বিষয় ছাত্রছাত্রীরা নিতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ পছন্দ হল কর্ম শিক্ষা এবং শারীর শিক্ষা। অন্যান্য পছন্দের মধ্যে আছে বলবিজ্ঞান ও গণিত (অতি উচ্চ-নম্বর পাওয়া প্রায় সব ছাত্রছাত্রীর সর্বজনীন পছন্দ)। যদি একজন শিক্ষার্থী একটা বিষয় অতিরিক্ত হিসেবে নেওয়ার ইচ্ছা করে, এটা হতে পারে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, কম্পিউটার সায়েন্স এবং অন্যান্য বিষয়। যদিও বিষয়টা ঐচ্ছিক, অতি অল্প ছাত্রছাত্রী এটা পছন্দ করে। যদি অতিরিক্ত বিষয়ের নম্বর ৩৪ থেকে বেশি হয়, তাহলে ৩৪ বাদ দিয়ে বাকি নম্বর সর্বমোট নম্বরের সঙ্গে যোগ হয়। ৩৪ নম্বরের সমান অথবা কম হলে সর্বমোট নম্বরে কোনো বাড়তি নম্বর যোগ হয়না। এই বিষয় থাকা সত্ত্বেও ৯০০ নম্বরে না-করে ৮০০ নম্বরের ওপর শতাংশের হিসেব কষা হয়; এভাবে ১০০ শতাংশের বেশি নম্বর তোলার সুযোগের প্রস্তাবনা থাকে। পরের দিকে এই পদ্ধতি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে এবং ছাত্রছাত্রীরা একটা অতিরিক্ত বিষয় কেবলমাত্র জ্ঞান লাভের জন্যে নিয়ে থাকে। কোনো নম্বর এই বিষয় থেকে হিসেবের মধ্যে ধরা হয়না, একটা সিদ্ধান্ত বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রীর এই বিষয় ছেড়ে দেওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সম্প্রতি পরীক্ষার ফলাফল পরিবর্তন করার জন্যে অতিরিক্ত বিষয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়না।<ref name="name=WBBSE_History">name=WBBSE_History</ref>
[[কাউন্সিল ফর দ্য ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট এগজামিনেশন্স]] এবং [[সেন্ট্রাল বোর্ড
যখন বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রী মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করে সাধারণত [[উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা|উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায়]] বসার জন্যে, যে পরীক্ষা পরিচালনা করে [[পশ্চিমবঙ্গ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ]], এছাড়া ছাত্রছাত্রীরা [[সেন্ট্রাল বোর্ড
== বিষয়সমূহ ==
* [[বাংলা ভাষা|বাংলা]] (প্রথম অথবা দ্বিতীয় ভাষা)
* [[English language|
* [[হিন্দি ভাষা]] (প্রথম অথবা দ্বিতীয় ভাষা)
* [[নেপালি ভাষা|নেপালি]] (প্রথম অথবা দ্বিতীয় ভাষা)
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.wbbse.org West Bengal Board of Secondary Education]
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষাব্যবস্থা]]
|