ফিলিপ সিমোর হফম্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Philip Seymour Hoffman 2011.jpg|থাম্ব|২০১১ সালের অক্টোবরে প্যারিসে হফম্যান]]
 
'''ফিলিপ সিমোর হফম্যান''' ([[২৩ জুলাই]] ১৯৬৭ - [[২ ফেব্রুয়ারি]] [[২০১৪]]) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক। তিনি পার্শ্ব ও চরিত্র অভিনেতা হিসেবে তার বিচিত্রধর্মী কাজের জন্য সুপরিচিত। তিনি ১৯৯০-এর দশকের শুরু থেকে ২০১৪ সাল তার মৃত্যু পর্যন্ত অসংখ্য চলচ্চিত্র, টেলিভিশন ও মঞ্চনাটকে অভিনয় করেছেন। চলচ্চিত্রে তার কাজের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একটি করে [[একাডেমি পুরস্কার]], [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]], [[বাফটা পুরস্কার]] ও [[স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার]] অর্জন করেন।
 
কিশোর বয়সেই মঞ্চনাটকে আকৃষ্ট হয়ে হফম্যান নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের টিশ স্কুল অব দ্য আর্টসে অভিনয় বিষয়ে পড়াশুনা করেন। তিনি ১৯৯১ সালে ''ল অ্যান্ড অর্ডার'' টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে পর্দায় কর্মজীবন শুরু করেন এবং ১৯৯২ সাল থেকে চলচ্চিত্রে কাজ করা শুরু করেন। তিনি ''বুগি নাইটস'' (১৯৯৭), ''হ্যাপিনেস'' (১৯৯৮), ''প্যাচ অ্যাডামস'' (১৯৯৮), ''দ্য বিগ লেবভ্‌স্কি'' (১৯৯৮), ''ম্যাগনোলিয়া'' (১৯৯৯), ''দ্য ট্যালেন্টেড মিস্টার রিপলি'' (১৯৯৯), ''অলমোস্ট ফেমাস'' (২০০০), ''পাংক-ড্রাংক লাভ'' (২০০২), ও ''অ্যালং কেম পলি'' (২০০৪) ছবিতে পার্শ্ব ভূমিকায় অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি মাঝে মাঝে কেন্দ্রীয় চরিত্রেও কাজ করেন। ''[[ক্যাপোট (চলচ্চিত্র)|ক্যাপোট]]'' (২০০৫) ছবিতে লেখক [[ট্রুম্যান ক্যাপোট]]'' চরিত্রে অভিনয় করে তিনি [[শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার]]সহ একাধিক পুরস্কার অর্জন করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ1=ব্রডি|প্রথমাংশ1=রিচার্ড|শিরোনাম=Philip Seymour Hoffman’s Genius|ইউআরএল=https://www.newyorker.com/culture/richard-brody/philip-seymour-hoffmans-genius|সংগ্রহের-তারিখ=২৩ জুলাই ২০১৮|কর্ম=[[দ্য নিউ ইয়র্কার]]|ভাষা=en-US}}</ref> তার কর্মজীবনের ব্যপ্তি বিস্তৃত হতে থাকে এবং তিনি ''[[চার্লি উইলসন্‌স ওয়ার (চলচ্চিত্র)|চার্লি উইলসন্‌স ওয়ার]]'' (২০০৭) ছবিতে সিআইএ অফিসার, ''[[ডাউট (২০০৮-এর চলচ্চিত্র)|ডাউট]]'' (২০০৮) ছবিতে পেডোফিলিয়ার জন্য অভিযুক্ত যাজক, ও ''[[দ্য মাস্টার (২০১২-এর চলচ্চিত্র)|দ্য মাস্টার]]'' (২০১২) ছবিতে সায়েন্টোলজি-ধরনের আন্দোলনের নেতা চরিত্রে অভিনয় করে আরও তিনটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।