স্টিভ ম্যাকুইন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অভিনয় জীবন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৫ নং লাইন:
}}
 
'''টেরেন্স স্টিভেন ম্যাকুইন''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Steve McQueen; [[২৪ মার্চ|২৪শে মার্চ]], [[১৯৩০]] - [[৭ নভেম্বর|৭ই নভেম্বর]], [[১৯৮০]]) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেতা। তাকে "দ্য কিং অব কুল" ডাকা হত। তার "অ্যান্টি-হিরো" ব্যক্তিত্ব ১৯৬০-এর দশকের বিপরীত সংস্কৃতির সৃষ্টি করে এবং তাকে ১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকের শীর্ষ বক্স-অফিস তারকার খ্যাতি এনে দেয়। অভিনয় জীবনে তিনি একটি [[একাডেমি পুরস্কার]] ও চারটি [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার|গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি বিশ্বের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক গ্রহীতা চলচ্চিত্র তারকা হয়ে ওঠেন।
 
১৯৫৫ সালে ''আ হ্যাটফুল অব রেইন'' নাটক দিয়ে তার ব্রডওয়েতে অভিষেক হয়। ১৯৫৬ সালে [[রবার্ট ওয়াইজ]] পরিচালিত ''সামবডি আপ দেয়ার লাইকস মি''-এ ছোট চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। ১৯৬০-এর দশকে তিনি তার অভিনয় জীবনে সফলতা লাভ করেন। ১৯৬৩ সালে তিনি ''[[দ্য গ্রেট ইস্কেপ (চলচ্চিত্র)|দ্য গ্রেট ইস্কেপ]]'' ছবির জন্য তিনি [[মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব]] থেকে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন। পরের বছর ''[[লাভ উইথ দ্য প্রপার স্ট্রেঞ্জার]]'' ছবিতে অভিনয়ের জন্য প্রথমবারের মত [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেতা - নাট্য চলচ্চিত্র)|শ্রেষ্ঠ নাট্যধর্মী অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। ''[[দ্য স্যান্ড পেবলস্‌ (চলচ্চিত্র)|দ্য স্যান্ড পেবলস্‌]]'' (১৯৬৬) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি তার প্রথম [[শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]] ও দ্বিতীয় [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেতা - নাট্য চলচ্চিত্র)|গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। তার বাকি দুটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন আসে ''[[দ্য রেইভার্স (চলচ্চিত্র)|দ্য রেইভার্স]]'' (১৯৬৯) এবং ''[[প্যাপিলন (১৯৭৩-এর চলচ্চিত্র)|প্যাপিলন]]'' (১৯৭৩) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য। ম্যাককুইন অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ''দ্য সিনিসিনাটি কিড'', ''দ্য থমাস ক্রাউন অ্যাফেয়ার'', ''বুলিট'', ''দ্য গেটাওয়ে'', ''দ্য ম্যাগনিফিসেন্ট সেভেন'' ও ''দ্য টাওয়ারিং ইনফার্নো''।