জারি গান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎পরিবেশনারীতি: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎পরিবেশনারীতি: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১৫ নং লাইন:
 
==পরিবেশনারীতি==
সাধারণত ভূমি সমতলে বৃত্তাকার মঞ্চে সাদা [[ধুতি]] বা [[পায়জামা|পাজামার]] সাথে সাদা গেঞ্জি পরে একজন গায়েন, সহযোগী গায়েন ও একদল নৃত্যকার-দোহার নৃত্যগীতের মাধ্যমে জারিগান পরিবেশন করেন। এই ধরনের নৃত্যগীতে অধিকাংশ সময় মূলগায়েন ও তার সহযোগী গায়েনের অবস্থান থাকে বৃত্তাকারে নৃত্যরত কুশীলবদের বৃত্তের বাইরে। তবে, সহযোগী গায়েনকে কখনো কখনো বৃত্তের কেন্দ্রে অবস্থান করতে দেখা যায়। জারিগান পরিবেশনকালে দোহার-নৃত্যকারগণ হাতে লাল রুমাল বা গামছা ব্যবহার করেন। শুধুমাত্র হাততালি, অঙ্গভঙ্গি ও রুমাল সঞ্চালনের মাধ্যমে জারিগান পরিবেশিত হয়। এর পরিবেশনাতে প্রায় সকল সময় অসাধারণ নৃত্যকৌশল প্রযুক্ত হয়ে থাকে। আসলে জারিতে গানের প্রতি চরণের সঙ্গে নৃত্যের তাল প্রত্য করা যায়। কিশোর ও যুবক নৃত্যকারগণ কখনো পরস্পর সংবদ্ধ, কোমরে হাত দিয়ে বৃত্ত, রেখা ও সর্পিল গতিভঙ্গ সৃজন করেন। এ শ্রেণীর জারিগান শূন্যে লম্ফদানের কৌশলদীপ্ত পৌরুষের পরিচয়বাহী। গবেষকগণ, জারিগানের এ নৃত্যের সঙ্গে মণিপুরী লম্ফনৃত্য বা চৈনিক ব্যালের তুলনা করেছেন। জারিগানে সকল নৃত্যকারী সচরাচর পায়ে নূপুর পরে থাকেন।
 
এ পর্যায়ে কারবালার মর্মান্তিক যুদ্ধের কাহিনী নিয়ে পরিবেশিত বাংলাদেশের বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ অঞ্চলের স্বল্পমারিয়া গ্রামের আব্দুর রশীদ বয়াতী ও দলের জারিগানের একটি পালা ‘জয়নাল আবদীনের পত্র’-এর উদ্ধৃতিসহ তার পরিবেশনারীতি সম্পর্কে আলোচনা করা যায়।