চতুরঙ্গ (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৫ নং লাইন:
| স্টুডিও =
| পরিবেশক =
| মুক্তি = [[২১ নভেম্বর]] [[২০০৮]]<br />(জাতীয় প্রিমিয়ার - [[১৭ নভেম্বর]] [[২০০৮]], নন্দন-১ প্রেক্ষাগৃহ, [[কলকাতা]], [[পশ্চিমবঙ্গ]])
| দৈর্ঘ্য = ১২৫ মিনিট
| দেশ = [[ভারত]]
২২ নং লাইন:
| আয় =
}}
'''চতুরঙ্গ''' (ইংরেজি: ''Four Chapters'') [[ভারতীয়]] [[বাঙালি]] চিত্র-পরিচালক [[সুমন মুখোপাধ্যায়]] পরিচালিত একটি [[বাংলা]] [[চলচ্চিত্র]]। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] প্রসিদ্ধ উপন্যাস ''[[চতুরঙ্গ (উপন্যাস)|চতুরঙ্গ]]'' অবলম্বনে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটির মুক্তির তারিখ [[২১ নভেম্বর]] [[২০০৮]]।২০০৮। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন [[ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত]], [[ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়]], [[কবীর সুমন]], সুব্রত দত্ত ও জয় সেনগুপ্ত। সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন দেবজ্যোতি মিশ্র। প্রযোজক ক্যাম্পফায়ার ফিল্ম প্রোডাকশন।
 
নরনারীর জটিল যৌনমনস্তত্ত্ব ও আদর্শের সংঘাত এই ছবির মূল উপজীব্য বিষয়। ছবিটি ভারত ও ভারতের বাইরে একাধিক আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত ও প্রশংসিত হয়েছে।
২৮ নং লাইন:
== কাহিনী-সারাংশ ==
{{spoiler}}
‘জ্যাঠামশাই’, ‘শচীশ’, ‘দামিনী’ ও ‘শ্রীবিলাস’ – এই চার ‘অঙ্গ’ বা পর্বে বিভক্ত চতুরঙ্গ উপন্যাসটির প্রকাশকাল [[১৯১৬]]।১৯১৬। ছবিতে উপন্যাসের এই সময়কাল ও পর্ববিভাজনটি সানুপূর্বিক বজায় আছে। খুব অল্প ক্ষেত্রেই চলচ্চিত্রকার গ্রন্থকারকে ছাপিয়ে নিজস্বতা প্রতিপাদনে সচেষ্ট হয়েছেন। ফলত উপন্যাসের মতো ছবিতেও গল্পকথনে নতুনত্ব পরিলক্ষিত হয়েছে।
 
‘জ্যাঠামশাই’ অংশটি ছবির একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ অংশ। শচীশের জ্যাঠামশাই জগমোহন যুক্তিবাদী, নাস্তিক ও মানবপ্রেমিক। একবার নিজগৃহে প্রায় শ’তিনেক প্রতিবেশী চর্মকার মুসলমানকে নিমন্ত্রণ করে খাওয়ান। সেই নিয়ে রক্ষণশীল ছোটোভাই হরমোহনের সঙ্গে তার বিরোধ বাধে। হরমোহন আদালতের দ্বারস্থ হন এবং জগমোহন আচারভ্রষ্ট – এই অভিযোগে পৈত্রিক বাড়ি ও সম্পত্তি বিভাজন করিয়ে নেন। হরমোহনের কনিষ্ঠ পুত্র শচীশ বাড়ি ভাগাভাগির সময় তার জ্যাঠামশায়ের আশ্রয় নেয়। সে ছিল জগমোহনের স্নেহপাত্র ও শিষ্য। কিন্তু হরমোহন যখন এই কারণে জগমোহনকেই দোষারোপ করে অভিযোগ করেন যে শচীশের মাধ্যমে তিনি হরমোহনের সম্পত্তি গ্রাসে উদ্যত, তখন জগমোহন শচীশকে বিদায় দেন। শচীশ অবশ্য বাড়ি ফিরে যায় না। সে বন্ধু শ্রীবিলাসের আশ্রয়ে তার মেসবাড়িতে গিয়ে ওঠে। জগমোহন স্কুলে শিক্ষকতা করতে থাকেন ও শচীশ গৃহশিক্ষকতার বৃত্তি গ্রহণ করে।
১৫৩ নং লাইন:
 
== বিশেষ প্রদর্শনী ও সম্মাননা ==
এযাবৎ মোট চারটি আন্তর্জাতিক মানের চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে ''চতুরঙ্গ''। এগুলির মধ্যে দুটি বিদেশে - মন্ট্রিল ওয়ার্লদ ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ও সাও পাওলো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। মন্ট্রিলে ওয়ার্ল্ড কম্পিটিশন সেকশন বা বিশ্ব প্রতিযোগিতা বিভাগে অফিসিয়াল চয়েস পেয়েছে এই ছবি। সাও পাওলোতেও ওয়ার্ল্ড কম্পিটিশন সেকশনেই প্রদর্শিত হয় ছবিটি। [[২০০৮]] সালে ভারতের আন্তর্জাতিক ফিল্ম উৎসবে এটি ভারতীয় নির্বাচন বিভাগে স্থান পায়। [[২০০৮]] সালেই কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে সমাপ্তি ছবি হিসাবে প্রদর্শিত হয় এটি। [[১৭ নভেম্বর]] [[২০০৮]] তারিখে নন্দন-১ প্রেক্ষাগৃহে এই প্রদর্শনীটিই ছিল ছবির জাতীয় প্রিমিয়ার।
 
== পাদটীকা ==