ভারতীয় সংবিধানের সংশোধনীসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১ নং লাইন:
'''ভারতের সংবিধান সংশোধনের তালিকা''' এই পৃষ্ঠায় প্রদত্ত হল। [[২৬ জানুয়ারি]]
ভারতের সংবিধান সংশোধনের জন্য বিল একমাত্র সংসদেই উত্থাপন করা যায়। সংসদের যে-কোনও কক্ষেই এই বিল উত্থাপন করা যায়। কিন্তু রাজ্য বিধানসভায় সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত কোনও বিল উত্থাপন করা যায় না। কেন্দ্রীয় সরকার বা সংসদের যে-কোনও কক্ষের যে-কোনও সাংসদ বিলের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাব গ্রহণ করতে পারেন। সরকার যে বিল উত্থাপন করেন তা সরকারি বিল এবং কোনও সাংসদ ব্যক্তিগতভাবে যে বিল উত্থাপন করেন তা বেসরকারি বিল হিসাবে অভিহিত হয়ে থাকে।
১২ নং লাইন:
! বিশেষত্ব
|-
| জুন,
| ১ম সংশোধন
| [[১৮ জুন]]
| ভূসম্পত্তি ও মধ্যসত্ত্বভোগী সংক্রান্ত রাজ্য বিধানসভার আইনকে বৈধতা দান করা হয়।
|-
|
| ২য় সংশোধন
| [[১ মে]]
| সংসদে রাজ্যের প্রতিনিধিত্বের বিষয়ে পরিবর্তন আনীত হয়।
|-
|
| ৩য় সংশোধন
| [[২২ ফেব্রুয়ারি]]
| রাজ্য, কেন্দ্র ও যুগ্ম তালিকা সংশোধন করা হয়।
|-
|
| ৪র্থ সংশোধন
| [[২৭ এপ্রিল]]
| জমি অধিগ্রহণ ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের বিষয়টিকে আদালতের এক্তিয়ারের বাইরে রাখা হয়।
|-
|
| ৫ম সংশোধন
| [[২৪ ডিসেম্বর]]
| রাজ্য পুনর্গঠন বিষয়ে রাজ্যের মতামত জানানোর সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
|-
|
| ৬ষ্ঠ সংশোধন
| [[১১ সেপ্টেম্বর]]
| পণ্য বিক্রয়ের উপর কর সংক্রান্ত বিষয়ে পরিবর্তনের জন্য সংবিধানের ২৬৯ ও ২৮৬ নং ধারা সংশোধন করা হয়।
|-
|
| ৭ম সংশোধন
| [[১ নভেম্বর]]
| রাজ্য পুনর্গঠন বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্তকে কার্যকর করা হয়।
|-
|
| ৮ম সংশোধন
| [[৫ জানুয়ারি]]
| তফসিলি জাতি ও উপজাতি এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান সম্প্রদায়ের জন্য আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা ১০ বছরের বদলে ২০ বছর করা হয়।
|-
|
| ৯ম সংশোধন
| [[২৮ ডিসেম্বর]]
| বেরুবাড়ি হস্তান্তর সম্পর্কে [[ভারত]]-[[পাকিস্তান]] চুক্তিকে কার্যকর করার জন্য সংবিধান সংশোধন করা হয়।
|-
|
| ১০ম সংশোধন
| [[১১ আগস্ট|১১ অগস্ট]]
| পূর্বতন [[পর্তুগাল|পর্তুগিজ]] অধিকারভুক্ত [[দাদরা ও নগর হাভেলি]] ভারতভুক্ত হয়ে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা লাভ করে।
|-
|
| ১১শ সংশোধন
| [[১৯ ডিসেম্বর]]
| এই সংশোধন দ্বারা নির্বাচনী ব্যবস্থায় কোনো শূন্যতার কারণে রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতির নির্বাচনের বৈধতা সম্পর্কে যেন কোনো প্রশ্ন উত্থাপিত না হতে পারে তার ব্যবস্থা করা হয়।
|-
|
| ১২শ সংশোধন
| [[২০ ডিসেম্বর]]
| সংবিধানের ২৪০ নং ধারা এবং প্রথম তফসিল সংশোধনের মাধ্যমে [[গোয়া]], [[দমন ও দিউ|দমন ও দিউকে]] কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দান করা হয়।
|-
|
| ১৩শ সংশোধন
| [[১ ডিসেম্বর]]
| এই সংশোধনীবলে নাগাল্যান্ডের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় কয়েকটি বিশেষ বিষয় যুক্ত করা হয়। উক্ত রাজ্যের রাজ্যপালকে বিশেষ ক্ষমতা প্রদান করা হয় এবং নাগাল্যান্ড আইনসভার গঠন সম্পর্কেও উল্লেখ করা হয়।
|-
|
| ১৪শ সংশোধন
| [[২৮ ডিসেম্বর]]
| [[ফ্রান্স|ফরাসি]]-অধিকৃত [[পন্ডিচেরী]] ভারতভুক্ত হয়ে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা লাভ করে।
|-
|
| ১৫শ সংশোধন
| [[৫ অক্টোবর]]
| সংবিধানের ১২৪, ১২৮, ২১৭, ২২২, ২২৫-ক, ২২৬, ২৯৭ ও ৩১১ নং ধারাগুলিকে সংশোধন করা হয়।
|-
|
| ১৬শ সংশোধন
| [[৫ অক্টোবর]]
| সংবিধানের ১৯ নং ধারায় যুক্তিসঙ্গত বিধিনিষেধ অংশটি সংশোধিত করে ‘ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার’ ভিত্তিতে যুক্তিসঙ্গত বিধিনিষেধ আরোপের ব্যবস্থা কতা হয়। এছাড়াও সংবিধানের ৮৪ ও ১৭৩ নং ধারা সংশোধন করে বলা হয়, রাজ্য বিধানসভা ও সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের সংবিধানের প্রতি এবং ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষার শপথ গ্রহণ করতে হবে।
|-
|
| ১৭শ সংশোধন
| [[২০ জুন]]
| এই সংশোধনীর মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকার সংশ্লিষ্ট কয়েকটি বিষয় সংশোধন করা হয়।
|-
|
| ১৮শ সংশোধন
| [[২৭ আগস্ট|২৭ অগস্ট]]
| কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির নাম ও সীমানা পরিবর্তনের একচ্ছত্র ক্ষমতা [[ভারতের সংসদ|সংসদের]] হাতে অর্পিত হয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মতামত গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা লোপ করা হয়।
|-
|
| ১৯শ সংশোধন
| [[১১ ডিসেম্বর]]
| নির্বাচনী ট্রাইবুন্যালের বদলে হাইকোর্টকে সংসদ ও রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসার অধিকার দেওয়া হয়।
|-
|
| ২০শ সংশোধন
| [[২২ ডিসেম্বর]]
| জেলাশাসকদের সিদ্ধান্তের বৈধতা ঘোষিত হয়
|-
|
| ২১তম সংশোধন
| [[১০ এপ্রিল]]
| [[সিন্ধি]] ভাষাকে সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিলের অন্তর্ভুক্ত করে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেওয়া হয়।
|-
|
| ২২তম সংশোধন
| [[২৫ সেপ্টেম্বর]]
| [[অসম]] রাজ্যের পুনর্গঠন করা হয়।
|-
|