কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়ন, শিবচর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার একটি ইউনিয়ন
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন নিবন্ধ যোগ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৬:১১, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়ন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার একটি ইউনিয়ন যা ২৪টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।[১] কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের উপর দিয়ে পদ্মা নদী, ময়নাকাটা নদী ও আড়িয়াল খাঁ নদী প্রবাহিত হয়েছে।

কাঁঠালবাড়ী
ইউনিয়ন
কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ
কাঁঠালবাড়ী ঢাকা বিভাগ-এ অবস্থিত
কাঁঠালবাড়ী
কাঁঠালবাড়ী
কাঁঠালবাড়ী বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
কাঁঠালবাড়ী
কাঁঠালবাড়ী
বাংলাদেশে কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়ন, শিবচরের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৪′১৭″ উত্তর ৯০°১১′৩২″ পূর্ব / ২৩.৪০৪৭২° উত্তর ৯০.১৯২২২° পূর্ব / 23.40472; 90.19222 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
জেলামাদারীপুর জেলা
উপজেলাশিবচর উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
সরকার
 • চেয়ারম্যানমোহসেন উদ্দন (সোহেল বেপারী)[১]
আয়তন
 • মোট৩৭.১৫ বর্গকিমি (১৪.৩৪ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা
 • মোট১৯,৬১২
 • জনঘনত্ব৫৩০/বর্গকিমি (১,৪০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৩৩.১%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মানচিত্র
মানচিত্র

ভৌগোলিক উপাত্ত

কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের মোট আয়তন ৯,১৭৯ একর বা ৩৭.১৫ বর্গ কিলোমিটার।। গ্রামের সংখ্যা ২৪টি। ঘরবাড়ির সংখ্যা ৪,১৩৬টি।[২]

এ ইউনিয়নে হাট-বাজার রয়েছে ৪টি।[১]

জনসংখ্যার উপাত্ত

বাংলাদেশের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের ৪,১৩৬টি পরিবারে মোট জনসংখ্যা ১৯,৬১২ জন এবং প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৫২৮ জন লোক বাস করে। এদের মধ্যে ৯,৭১৬ জন পুরুষ ও ৯,৮৯৬ জন মহিলা এবং লিঙ্গ অনুপাত ৯৮। মুসলিম ধর্মালম্বী ১৯,৫১৯ জন ও হিন্দু ধর্মালম্বী ৯৩ জন।[২]

শিক্ষা

২০১১ সালের হিসেব অনুযায়ী কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৩৩.১% (পুরুষ ৩২.৯%, মহিলা ৩৩.২%)।[২] এ ইউনিয়নে ৫টি মাদ্রাসা, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[১]

তথ্যসূত্র

  1. "কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়ন"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০২ 
  2. COMMUNITY REPORT: MADARIPUR (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। ফেব্রুয়ারি ২০১৫। আইএসবিএন 978-984-33-8597-0