যুবরাজ সিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৩১ নং লাইন:
}}
 
'''যুবরাজ সিং''' ({{lang-pa|ਯੁਵਰਾਜ ਸਿੰਘ}}; জন্ম [[ডিসেম্বর ১২]] [[১৯৮১]],[[চন্ডীগড়]], [[ভারত]]) একজন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার যিনি সব ধরনের ক্রিকেট খেলতেন।। তিনি একজন অলরাউন্ডার যিনি বাঁহাতি মিডিয়াম পেসে বল করতেন এবং মিডল অর্ডারে বাঁহাতি ব্যাটিং করতেন। তাঁর পিতা পাঞ্জাবী চলচ্চিত্র তারকা [[যোগরাজ সিং]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://m.sportskeeda.com/player/yuvraj-singh|শিরোনাম=Yuvraj Singh in Sportskeeda |কর্ম=Sportskeeda|সংগ্রহের-তারিখ=12 February 2019}}</ref> ভারতের হয়ে খেলতে আসা ওয়ানডে খেলোয়াড়দের মধ্যে যুবরাজ ছিলেন অন্যতম, তিনি তাঁর ব্যাটিং আর ফিল্ডিংয়ের জন্য বিশেষভাবে খ্যাতি পেয়েছিলেন।
২০০০ সালে তিনি ওয়ানডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভারতের হয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন এবং ২০০৩ সালের অক্টোবরে তাঁর প্রথম টেস্ট ম্যাচে খেলেন। ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্বকাপ টি-টোয়েন্টিতে এবং ২০১১ আইসিসি ক্রিকেট ওয়ানডে বিশ্বকাপে উভয়ে তিনি ভারতের মহাকাব্য জয়ের এক অবিচ্ছেদ্য অংশীদার ছিলেন। ২০১১ সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে তিনি ম্যান অফ দ্য টুর্নামেন্ট ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.espncricinfo.com/series/8039/scorecard/433606/india-vs-sri-lanka-final-icc-cricket-world-cup-2010-11|শিরোনাম=India-vs-Sri-Lanka-final-icc-cricket-world-cup-2010-11|কর্ম=.espncricinfo|সংগ্রহের-তারিখ=29 October 2019}}</ref> তিনি ২০০০ সাল থেকে ২০১৭ সাল অবধি ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্য ছিলেন। ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্বকাপ টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি স্টুয়ার্ট ব্রড এর একটি ওভারে ছয়টি ছক্কা মারেন <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.hindustantimes.com/cricket/yuvraj-singh-hits-stuart-broad-for-six-6s-in-an-over-it-s-exactly-a-decade-today/story-ZJYu7aRmGJIEtAIECsp4zH.html|শিরোনাম=World T20 cricket: 10 years ago how Yuvraj Singh hit Stuart Broad for six 6s in an over|কর্ম=Hindustan Times|সংগ্রহের-তারিখ=29 October 2019}}</ref>- এমন একটি কীর্তি যা পূর্বে মাত্র তিনবার ঘরোয়া ক্রিকেটে ঘটে ছিল, যদিও দুটি টেস্ট ক্রিকেট দলের মধ্যে কোনও আন্তর্জাতিক ম্যাচে কখনও হয়নি। একই ম্যাচে, তিনি আর একটি কীর্তি স্থাপন করেন টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক এবং সমস্ত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সবচেয়ে দ্রুততম ৫০ রানের রেকর্ড, তিনি মাত্র ১২ বলে ৫০ রান করেছিলেন। ২০১১ বিশ্বকাপ চলাকালীন, তিনি প্রথম খেলোয়াড় হয়েছিলেন যিনি ৫ উইকেট শিকার নেওয়ার সাথে সাথে একই বিশ্বকাপের ম্যাচে ৫০ রান করেছেন।