প্রফুল্ল চন্দ্র রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৪ নং লাইন:
}}
 
'''আচার্য স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায়''' [[Order of the Indian Empire|CIE]], [[Indian National Science Academy|FNI]], [[The Asiatic Society|FRASB]], [[Indian Association for the Cultivation of Science|FIAS]], [[Chemical Society|FCS]] (''Praphulla Chandra Rāy'', যিনি '''পি সি রায়''' নামেও পরিচিত; [[আগস্ট ২]], [[১৮৬১]] - [[জুন ১৬]], [[১৯৪৪]]<ref name="JICS_Ray_Obit">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | শেষাংশ১ = | প্রথমাংশ১ = | ইউআরএল = | শিরোনাম = Obituary: Sir Prafulla Chandra Ray| সাময়িকী = Journal of the Indian Chemical Society| খণ্ড = XXI | পাতাসমূহ = 253–260 | বছর = 1944 | pmid = | pmc = | অকার্যকর-ইউআরএল = | df = }}</ref>) ছিলেন একজন প্রখ্যাত [[বাঙালি]] রসায়নবিদ, শিক্ষক, দার্শনিক ও কবি। তিনি [[বেঙ্গল কেমিক্যালস এণ্ড ফার্মাসিউটিক্যালস|বেঙ্গল কেমিক্যালসের]] প্রতিষ্ঠাতা এবং [[মার্কারি (I) নাইট্রেট|মার্কারি (I) নাইট্রেটের]] আবিষ্কারক। দেশি শিল্পায়ন উদ্যোক্তাও ছিলেন তিনি। তার জন্ম অবিভক্ত বাংলার [[যশোর জেলা]]য় (বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্গত)। তিনি [[জগদীশ চন্দ্র বসু|বৈজ্ঞানিক জগদীশ চন্দ্র বসুর]] সহকর্মী ছিলেন।
 
== জন্ম ও বাল্যকাল ==
৩৮ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ঘুরে [[১৮৮৮]] খ্রিষ্টাব্দে প্রফুল্লচন্দ্র রায় স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দেশে ফিরে প্রেসিডেন্সী কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। প্রায় ২৪ বছর তিনি এই কলেজে অধ্যাপনা করেছিলেন। অধ্যাপনাকালে তার প্রিয় বিষয় [[রসায়ন]] নিয়ে তিনি নিত্য নতুন অনেক গবেষণাও চালিয়ে যান। তার উদ্যোগে তার নিজস্ব গবেষণাগার থেকেই [[বেঙ্গল কেমিক্যালস এণ্ড ফার্মাসিউটিক্যালস|বেঙ্গল কেমিক্যাল কারখানা]] সৃষ্টি হয় এবং পরবর্তীকালে [[১৯০১]] খ্রিষ্টাব্দে তা কলকাতার মানিকতলায় ৪৫ একর জমিতে স্থানান্তরিত করা হয়। তখন এর নতুন নাম রাখা হয় [[বেঙ্গল কেমিক্যালস এণ্ড ফার্মাসিউটিক্যালস|বেঙ্গল কেমিক্যাল এন্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্কস লিমিটেড]]।
 
== অবদান ==
৪৮ নং লাইন:
== সম্মাননা ==
* শিক্ষকতার জন্য তিনি সাধারণ্যে ‘‘আচার্য’’ হিসেবে আখ্যায়িত।
* '''সি আই ই:''' [[১৯১১]] খ্রিষ্টাব্দে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে তৃতীয়বারের মত তিনি [[ইংল্যান্ড]] যান এবং সেখান থেকেই সি আই ই লাভ করেন।
* '''সম্মানসূচক ডক্টরেট:''' [[১৯১১]] খ্রিষ্টাব্দে [[ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়]] তাকে এই ডিগ্রী দেয়। এছাড়া [[১৯৩৬]] খ্রিষ্টাব্দে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] এবং পরবর্তীকালে [[মহীশুর বিশ্ববিদ্যালয়|মহীশুর]] ও [[বেনারস বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকেও তিনি ডক্টরেট পান।
* '''নাইট:''' [[১৯১৯]] খ্রিষ্টাব্দে তিনি ব্রিটিশ সরকার প্রদত্ব [[নাইট উপাধি]] লাভ করেন ।
 
== ব্যক্তি হিসেবে আচার্য ==
৫৭ নং লাইন:
 
=== অসাম্প্রদায়িকতা ===
কিছু সূত্র মতে, তিনি অসাম্প্রদায়িকই শুধু ছিলেন না বরং সাম্প্রদায়িক চিন্তাধারার মূলোৎপাটনের জন্যও চেষ্টা করেছেন সবসময়। [[১৯২৫]] খ্রিষ্টাব্দে ড. [[মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা|কুদরত-এ-খুদাকে]] প্রেসিডেন্সী কলেজে থেকে রসায়নে প্রথম বিভাগ দেয়া হয়। অনেকের বিরোধিতা সত্ত্বেও প্রফুল্লচন্দ্র নিজের সিদ্ধান্ত মোতাবেক কুদরত-এ-খুদাকে প্রথম বিভাগ দেন। এরকম ব্যাপার শোনা যায় [[আবুল কাশেম ফজলুল হক|শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুক হকের]] জীবনী থেকেও।
 
== গ্রন্থাবলী ==