মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব (ঢাকা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৭ নং লাইন:
 
=== ১৯৩৩-১৯৮০ ===
[[চিত্র:spt-b.jpg|thumb|মোহামেডানের ট্রেবল জয়ের নায়ক "বাংলার ম্যারাডোনা" সৈয়দ রুম্মান বিন ওয়ালী সাব্বির (১৯৮৬-১৯৯৭)]][[১৯৩৬]] সালে মোহামেডানের জন্ম হলেও ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ঢাকার ফুটবলে একক প্রাধান্য ছিল [[ঢাকা ওয়ান্ডার্স ক্লাব|ঢাকা ওয়ান্ডার্স ক্লাবের]]। ১৯৫৬ সালে ওয়ান্ডার্স ক্লাবের কিছু তারকা খেলোয়ার ঢাকা মোহামেডানে যোগ দিলে ১৯৫৭ সালে ঢাকা মোহামেডান প্রথম বারের মতো শিরোপা জিতে। [[১৯৫৮]] সালে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ান ঢাকা মোহামেডান লীগে ৩য় স্হান লাভ করে, [[১৯৫৯]] সালে তারা পুণরায় চ্যাম্পিয়ন হয় এবং একই বছর মোহামেডান আগা খান গোল্ড কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়, ঢাকা মোহামেডান ৩য় বারের মত লীগ শিরোপা জিতে [[১৯৬১]] সালে,তারপর [[১৯৬৩]] ও [[১৯৬৫]] সালেও মোহামেডান লীগ শিরোপা জিতে, [[১৯৬৬]] ও [[১৯৬৯]] সালে মোহামেডান অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়,১৯৬৬ সালে মোহামেডান আলী বোগরা গোল্ডকাপ ও [[১৯৬৮]] সালে মোহামেডান থমাস কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়। ১৯৭০ সালে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] কিংবদন্তি ফুটবলার [[কাজী সালাউদ্দিন]] মোহামেডানে যোগ দেন কিন্তু মোহামেডান সে আসরে রানার্সআপ হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে [[মুক্তিযুদ্ধ]] শুরু হলে লীগ ফুটবল বন্ধ থাকে,পরবতীঁতে [[১৯৭৪]] সালে পুনরায় লীগ ফুটবল শুরু হয়,১৯৭৪ সালে ইকবাল স্পোর্টিং ক্লাব [[আবাহনী লিমিটেড|আবাহনী ক্রীড়া চক্র]] হিসেবে আত্ন প্রকাশ করে এবং সালাঊদ্দীন সহ মোহামেডানের বেশ কিছু তারকা ফুটবলার নবাগত আবাহনীতে যোগ দিলে মোহামেডানে শুন্যতার সৃস্টি হয়, ফলে মোহামেডান ১৯৭৪ সালে রানার্সআপ হয়। ৭৪ সালে মোহামেডানের এই ক্ষতির পরেও মোহামেডান আবার জেগে ওঠে এবং [[১৯৭৫]][[১৯৭৬]] সালে টানা দুবার লীগ চ্যাম্পিয়ন হয়, [[১৯৭৭]][[১৯৭৯]] সালে মোহামেডান রানার্সআপ ও [[১৯৭৮]] সালে লীগ চ্যাম্পিয়ন হয় এছাড়া ও মোহামেডান ১৯৫৭ থেকে [[১৯৬৬]] সালে ৫ বার স্বাধীনতা কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়।</big>
 
=== ১৯৮০-১৯৯০ ===
[[১৯৮০]] থেকে [[১৯৯০]] সাল পর্যন্ত‌‌‌‌‌‌‌ ছিল বাংলাদেশের ফুটবলের মোহামেডান যুগ। এই ১০ বছর বাংলাদেশের ফুটবলে মোহামেডান ছিল এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি।বাংলাদেশে প্রথম বারের মত শুরু হয় ফেডারেশন কাপ ফাইনালে এবং মোহামেডান প্রতিপক্ষ [[ব্রাদার্স ইউনিয়ন|ব্রাদার্স ইঊনিয়নের]] সাথে ০-০ গোলে ড্র করে এবং ব্রাদার্সের সাথে যুগ্ম ভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়, একই বছর মোহামেডানকে লীগ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[১৯৮১]] সালে ফেডারেশন কাপ ফাইনালে মোহামেডান চিরপ্রতিদন্দী আবাহনী কে ২-০ গোলে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় এবং ৮১ সালে লীগে রানার্সআপ হয়। [[১৯৮২]] সালে মোহামেডান ট্রেবল শিরোপা জেতে, ১৯৮২ সালে [[কলকাতা|কলকাতার]] দুর্গাপুরে আশীশ জব্বার শীল্ড চ্যাম্পিয়ন হয় মোহামেডান একই বছর মোহামেডান লীগ ও ফেডারেশন কাপ জিতে ট্রেবল শিরোপা জয় করে। [[১৯৮৩]] সালে মোহামেডান ফেডারেশন কাপ ফাইনালে আবাহনীকে ২-০ গোলে হারিয়ে হ্যট্রিক শিরোপা জেতে, [[১৯৮৪]] সালে ফেডারেশন কাপ ফাইনালে মোহামেডান আবাহনীর সাথে ০-০ গোলে ড্র করে এবং টানা ৪র্থ বারের মত ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় এবং একই বছর তারা ঢাকা মেট্রোপলিটন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[১৯৮৬]] সালে মোহামেডানে যোগদেন সাবেক ম্যান ইউ তারকা ও ইরানী গোল রক্ষক নাসের হেজাজী,এবং সে বছর মোহামেডান অপরাজিত লীগ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[১৯৮৭]] সালের লীগেও মোহামেডান অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয় এবং একই বছর তারা ঢাকা ওয়ান্ডার্সকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[১৯৮৮]] সালে নাসের হেজাজী ফুটবল থেকে অবসর নেন এবং মোহামেডানের ম্যানেজারের দায়িত্ব নেন, ১৯৮৮ সালের লীগে মোহামেডান চ্যাম্পিয়ন হয় এবং অপরাজিত হ্যাট্রিক শিরোপা লাভ করে, একই বছর তারা প্রথম বারের মত ফেডারেশন কাপে রানার্সআপ হয়। [[১৯৮৯]] সালে নাসের হেজাজী বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ হিসেবে যোগ দেন, ১৯৮৯ সালে মোহামেডান আবাহনীকে ২-১ গোলে হারিয়ে ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[১৯৯০]] সালে মোহামেডান কোন শিরোপা জিততে পারেনি।
-
 
=== ১৯৯১-২০০৯ ===
[[১৯৯১]] সালেও মোহামেডান কোন শিরোপা জিততে পারেনি।১৯৯১ সালের ফেডারেশন কাপের ফাইনালে ব্রাদার্স ইঊনিয়ন মোহামেডানকে টাইব্রেকারে ৪-২ ব্যাবধানে হারিয়ে প্রথম বারের মত ফেডারেশন কাপ শীরোপা জিতে এবং মোহামেডান ২য় বারের মত রানার্সআপ হয়।১৯৯১ সালেই মোহামেডান মাও মনি কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[১৯৯৩]] সালে মোহামেডান আবারো লীগ শিরোপা জিতে। [[১৯৯৫]] সালে ফেডারেশন কাপ ফাইনালে মোহামেডান আবাহনীকে টাইব্রেকারে ৬-৫ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। [[১৯৯৬]] তে মোহামেডান অপরাজিত লীগ চ্যাম্পিয়ন হয়।[[চিত্র:federation cup champion mohmmedan.jpg|thumb|২০০৯ সালের ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান]] [[১৯৯৯]] সালে মোহামেডান ভারতের অল এয়ারলাইন্স গোল্ড কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় এবং একই বছর মোহামেডান তাদের ১৮ তম লীগ শিরোপা জিতে। ২০০২ সালে মোহামেডান মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয় এবং একই বছর তারা আবারো অপরাজিত লীগ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[২০০৮]] সালে মোহামেডান আবাহনীকে টাইব্রেকারে (১-১)৩-২ গোলে হারিয়ে ফেডারেশন কাপ জিতে। [[২০০৯]] সালেও মোহামেডান টাইব্রেকারে ৪-১ গোলে আবাহনীকে হারিয়ে ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়।
 
== সিটিসেল সুপার কাপ ২০০৯ ==
[[২০০৯]] সালে শুরু হয় [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আসর এবং এশিয়ার অন্যতম বড় বাজেটের ফুটবল টুর্নামেন্ট সিটিসেল সুপার কাপ,এর প্রাইজ মানি ছিল ১৫০,০০০ ইঊ,এস,ডলার। এই টুর্নামেন্টে ৮ টি দল দুটি গ্রুপে অংশ গ্রহণ করে।
 
'''"গ্রুপ এ"'''