স্যামসন এইচ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৫ নং লাইন:
}}
'''স্যামসন এইচ চৌধুরী''' (জন্ম: [[২৫ সেপ্টেম্বর]], [[১৯২৫]] - মৃত্যু: [[৫ জানুয়ারি]],
== জন্ম ও পারিবারিক জীবন ==
৩৩ নং লাইন:
* সম্মানিত সদস্য, কুর্মিটোলা গল্ফ ক্লাব
* সাবেক চেয়ারম্যান, মাইক্রো ইন্ড্রাস্ট্রিজ ডেভলপমেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস (মাইডাস)
* চেয়ারম্যান, [[ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল]], বাংলাদেশ চ্যাপ্টার,
* সভাপতি, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি, ঢাকা (
* সহ-সভাপতি, ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স, বাংলাদেশ
* সাবেক পরিচালক, দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি ([[এফবিসিসিআই]])
৪৬ নং লাইন:
দেশের বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন, পণ্য উৎপাদন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জাতির আয় বৃদ্ধিসহ সামগ্রিকভাবে জাতীয় [[অর্থনীতি|অর্থনীতিতে]] অবদান রাখার কারণে ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে সরকার ৪২ জন ব্যক্তিকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি [[সিআইপি]] (শিল্প) নির্বাচন করে। তন্মধ্যে বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীর ১৮ জনের মধ্যে একজন ছিলেন স্যামসন এইচ চৌধুরী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://newsmedia24.net/?p=3154 |সংগ্রহের-তারিখ=৫ জানুয়ারি ২০১২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160304142208/http://newsmedia24.net/?p=3154 |আর্কাইভের-তারিখ=৪ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
* দ্য ডেইলি স্টার এবং ডিএইচএল প্রদত্ত বিজনেসম্যান অব দ্য ইয়ার (২০০০)
* আমেরিকান চেম্বার অব কমার্সের (অ্যামচেম) বিজনেস এক্সিকিউটিভ অব দ্য ইয়ার (
* [[একুশে পদক]],
== তথ্যসূত্র ==
|