ঝিনুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৫ নং লাইন:
 
কপাট, মুখ, ওষ্ঠ অংশ, ফুলকা, আবরণ অংশ, হৃদযন্ত্র, পাকস্থলী, মলনালী, মলদ্বার ইত্যাদি অংশ নিয়ে ঝিনুকের শারীরিক কাঠামো গঠিত হয়েছে।
শক্ত, মজবুত খোলকের অভ্যন্তরে কোমলাঙ্গ রয়েছে। তন্মধ্যে বিশেষ ছাঁকুনী দিয়ে [[ফুলকা|ফুলকার]] সাহায্যে পানি থেকে [[প্লাঙ্কটন]], [[মিউকাস|মিউকাসকে]] মুখের অভ্যন্তরস্থিত গহ্বরে [[ফাঁদ|ফাঁদে]] ফেলে। তারপর এগুলো খাদ্যরূপে সংগৃহীত হয়ে [[পাকস্থলী|পাকস্থলীতে]] প্রবেশের মাধ্যমে [[হজম]] করে বর্জ্য পদার্থ হিসেবে [[মলদ্বার]] দিয়ে নির্গত করে। সাধারণতঃ ১০<sup>০</sup> ডিগ্রী তাপমাত্রার ঊর্ধ্বে এরা খাদ্য গ্রহণের লক্ষ্যে সক্রিয় হয়। প্রতি ঘন্টায়ঘণ্টায় গড়ে ৫ লিটার পর্যন্ত পানি ছাঁকুনীর জন্য গ্রহণ করে। আবরণ অংশ অতি পাতলা [[ঝিল্লী]] পদার্থ দিয়ে গঠিত যা খোলশের অভ্যন্তরে অবস্থিত ও অতি পাতলা রক্তনালীর সাথে সংযুক্ত। তিন-স্তরবিশিষ্ট [[হৃদযন্ত্র]] রয়েছে। দু'টো [[কিডনী]] বা বৃক্কের সাহায্যে রক্তে বহমান বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাষিত হয়। ওষ্ঠাংশ এবং মাংসপেশীর মধ্যবর্তী বহিঃস্থ খোলশের মাধ্যমে খোল বন্ধ হয়ে থাকে।
 
== বংশানুক্রমিক ধারা ==
কিছু ঝিনুক বিশেষ করে [[ইউরোপীয়ান ঝিনুক]] এবং [[অলিম্পিয়া ঝিনুক|অলিম্পিয়া ঝিনুকের]] দেহ স্ত্রী ও পুরুষ - উভয় লিঙ্গের অধিকারী। প্রজননতন্ত্রে [[ডিম্বানু]] এবং [[শুক্রাণু]] - উভয়ই বহমান। এ কারণে খুব সহজেই [[গর্ভধারণ|গর্ভধারণের]] জন্যে তারা নিজেদের শরীরে [[ডিম]] পাড়ে। একবার স্ত্রীজাতীয় ঝিনুক গর্ভধারণ করলে কয়েক মিলিয়ন ডিম পানিতে ছেড়ে দেয়। ছয় ঘন্টারঘণ্টার মধ্যেই [[লার্ভা]] আকৃতিতে রূপান্তরিত হয় এবং দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে [[সাঁতার]] কাটতে সক্ষমতা অর্জন করে। এরপরই তারা নির্দিষ্ট জায়গায় অবস্থানপূর্বক এক বছরেই [[প্রাপ্তবয়স্ক|প্রাপ্তবয়স্কের]] অধিকারী হয়।<ref>OYSTER. Retrieved from Funk & Wagnalls New World Encyclopedia database.</ref>
 
== সনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য ==