চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪০ নং লাইন:
কয়েক দিন পরে, পুলিশ বিপ্লবীদের অবস্থান চিহ্নিত করে। চট্টগ্রাম সেনানিবাস সংলগ্ন জালালাবাদ পাহাড়ে আশ্রয় নেয়া বিপ্লবীদের কয়েক হাজার সৈন্য ঘিরে ফেলে ২২ এপ্রিল ১৯৩০ সালে।
 
দুই ঘন্টারঘণ্টার প্রচন্ড যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনীর ৭০ থেকে ১০০ জন এবং বিপ্লবী বাহিনীর ১২ জন শহীদ হন।<ref name="স্বাধীনতা সংগ্রামে চট্টগ্রাম১২২">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম=স্বাধীনতা সংগ্রামে চট্টগ্রাম | লেখক=পূর্ণেন্দু দস্তিদার | বছর=২০০৯ | প্রকাশক=অনুপম প্রকাশনী | অবস্থান=ঢাকা | পাতাসমূহ=১২২}}</ref> এঁরা হচ্ছেন, [[নরেশ রায়]], [[ত্রিপুরা সেনগুপ্ত]], [[বিধুভূষণ ভট্টাচার্য]], [[হরিগোপাল বল]], [[মতিলাল কানুনগো]], [[প্রভাসচন্দ্র বল]], [[শশাঙ্কশেখর দত্ত]], [[নির্মল লালা]], জিতেন দাসগুপ্ত, [[মধুসূদন দত্ত (বিপ্লবী)|মধুসূদন দত্ত]], [[পুলিনচন্দ্র ঘোষ]], এবং [[অর্ধেন্দু দস্তিদার]]।<ref name="ত্রৈলোক্যনাথ"/> জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধে অংশ নিয়ে পলায়ন করতে সক্ষম হলেও পরবর্তীকালে পুলিসের আক্রমণে দুজন শহীদ হন, এঁরা হচ্ছেন [[অপূর্ব সেন]] এবং [[জীবন ঘোষাল]]।
 
সূর্য সেন ছোট ছোট দলে বিভক্ত করে তার লোকজনকে পার্শ্ববর্তী গ্রামে লুকিয়ে রাখে এবং বিপ্লবীরা পালাতে সক্ষম হয়। কলকাতা পালিয়ে যাওয়ার সময় কয়েকজন গ্রেফতার হয়। কয়েকজন বিপ্লবী পুনরায় সংগঠিত হয়। ২৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৩২ সালে [[প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার|প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের]] নেতৃত্বে [[দেবপ্রসাদ গুপ্ত]], [[মনোরঞ্জন সেন]], [[রজতকুমার সেন]], [[স্বদেশরঞ্জন রায়]], [[ফণিভূষণ নন্দী]] এবং সুবোধ চৌধুরী ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণ করে এবং এক মহিলা মারা যায়। কিন্তু তাদের পরিকল্পনায় বিপর্যয় ঘটে এবং [[দেবপ্রসাদ গুপ্ত]], [[মনোরঞ্জন সেন]], [[রজতকুমার সেন]], [[স্বদেশরঞ্জন রায়]] নিহত হয় এবং [[ফণিভূষণ নন্দী]] এবং [[সুবোধ চৌধুরী]] আহত হন এবং ধরা পড়েন। ১৯৩০ থেকে ১৯৩২ সাল পর্যন্ত ২২ কর্মকর্তা ২২০ জন বিপ্লবী দ্বারা নিহত হয়। দেবী প্রসাদ গুপ্তের ভাই আনন্দ প্রসাদ গুপ্তকে বিচারের মাধ্যমে নির্বাসন দেয়া হয়।{{cn}}