শৈল্য অহঙ্গামা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
তথ্যছক সংযুক্তিকরণ!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৬৭ নং লাইন:
}}
 
'''ফ্রাঙ্কলিন শৈল্য অহঙ্গামা''' ({{lang-si|සාලිය අහංගම}}; [[জন্ম]]: [[১৪ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৫৯]]) কলম্বো এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, কোচ ও ধারাভাষ্যকার। [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮৫ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
 
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন '''শৈল্য অহঙ্গামা'''।
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৮৫-৮৬ মৌসুম থেকে ১৯৯৫-৯৬ মৌসুম পর্যন্ত শৈল্য অহঙ্গামা’র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে শ্রীলঙ্কান কোল্টসের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার।
 
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও একটিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন শৈল্য অহঙ্গামা। ৩০ আগস্ট, ১৯৮৫ তারিখে কলম্বোয় সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৫ তারিখে ক্যান্ডিতে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। এরপর, ২৫ অক্টোবর, ১৯৮৫ তারিখে লাহোরে স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজস্ব একমাত্র ওডিআইয়ে অংশ নেন।
 
শ্রীলঙ্কার টেস্ট দলে হঠাৎ আলোর ঝলকানির ন্যায় শৈল্য অহঙ্গামা’র অন্তর্ভূক্তি ঘটেছিল। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটার দুই সপ্তাহ পরই ভারতের বিপক্ষে টেস্ট খেলার জন্যে তাকে দলে নেয়া হয়। নিজস্ব চতুর্থ বলেই [[মোহাম্মদ আজহারউদ্দীন|মোহাম্মদ আজহারউদ্দীনকে]] আউট করে প্রথম উইকেটের সন্ধান পান। খেলায় তিনি ১০৯ রান খরচায় ৫ উইকেট লাভ করেছিলেন। ক্যান্ডিতে তৃতীয় টেস্টে ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ৫/৫২ গড়েন। তিন টেস্টের ঐ সিরিজে ১৯.৩৩ গড়ে ১৮ উইকেট দখল করেন।
 
টেস্ট ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কার সীমিত আকারের অংশগ্রহণ ও ক্রমবর্ধমান আঘাতের কারণে আর খেলতে পারেননি। ১৯৮৮ ও ১৯৯১ সালে ইংল্যান্ড গমন করলেও আর কোন টেস্টে তাকে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হয়নি।
 
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর গ্রহণের পর সম্প্রচার জগতে প্রবেশ করেন ও টেলিভিশন ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।
 
== তথ্যসূত্র ==