ভারতীয় সংবিধানের সংশোধনীসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| ১৯৭২

| ৩০তম সংশোধন

| দেওয়ানি মামলার ক্ষেত্রে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করার জন্য যে অর্থের পরিমাণের বিষয় উল্লিখিত ছিল, তা বাতিল করা হয়।

|-

| ৩১তম সংশোধন

| লোকসভার সদস্যসংখ্যা ৫২৫ থেকে বাড়িয়ে ৫৪৫ করা হয়।

|-

| সংবিধানের ২৪৩-এম ধারা সংশোধিত করে অরুণাচল প্রদেশের পঞ্চায়েত নির্বাচনে তফসিলি জাতি ও উপজাতির জন্য আসন সংরক্ষণ ব্যবস্থা না রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই রাজ্যের সমগ্র জনসংখ্যাই উপজাতি শ্রেণিভুক্ত।

|-

| ৮৪তম সংশোধন

| সংবিধানের ৮২ ও ১৭০(৩) ধারাদুটি সংশোধিত করে রাজ্যগুলির বিধানসভা ও বিধানপরিষদের মোট আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রেখে, [[১৯৯১]] সালের জনগণনার হিসাব অনুযায়ী বিভিন্ন নির্বাচনী কেন্দ্রের সীমানা পুনর্বিন্যাসের ব্যবস্থা করা হয়। তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত আসনগুলির ক্ষেত্রেও আঞ্চলিক সীমা ও সংখ্যা রদবদলের ব্যবস্থা করা হয়।

|-

| ৮৫তম সংশোধন

| সংবিধানের ১৬(৪-ক) ধারাটি সংশোধন করে সরকারি চাকরিতে পদোন্নতির ক্ষেত্রে তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের সংরক্ষণ ব্যবস্থায় সিনিয়রিটির বিষয়টি যোগ করা হয়।

|-

| ৮৬তম সংশোধন

| সংবিধানে নতুন ২১-ক ধারাটি সংযুক্ত করে ছয় থেকে ১৪ বছর বয়সী সকল শিশুর অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষার ব্যবস্থা নিতে রাষ্ট্রকে বাধ্য করা হয়। এছাড়াও শিক্ষার অধিকার সংক্রান্ত ৫১-ক ধারাটি সংশোধিত হয়।

|-