রোনালদো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৭১ নং লাইন:
১৯৯৪ সালে ব্রাজিলের পক্ষে রেকাইফে অনুষ্ঠিত আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে প্রীতি ম্যাচের মাধ্যমে রোনাল্দোর আন্তর্জাতিক খেলায় অভিষেক হয়। ঐ বছরই যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপে ১৭ বছর বয়সী রোনাল্দো কোন ম্যাচ খেলেননি। তিনি রোনাল্দিনহো (পর্তুগীজ শব্দ লিটিল রোনাল্দো) নামে পরিচিত ছিলেন কেননা তার বড় ও দলীয় সঙ্গী হিসেবে রোনাল্দো রডরিগুয়েজ ডি জিসাস টুর্ণামেন্টে রোনাল্দো নামে এবং ডাক নাম হিসেবে রোনাল্দাও (বড় রোনাল্দো) অংশ নেন। ফলে তাদের চিহ্নিত করণে যথাক্রমে লিটিল ও বিগ রোনাল্দো হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছিল। এছাড়াও ব্রাজিলীয় খেলোয়াড় হিসেবে রোনাল্দো ডি আসিস মোরিয়েরা নামে একজন খেলোয়াড় ছিলেন, তিনি রোনাল্দিনহো নামে চিহ্নিত ও রোনাল্দিনহো গাওচো হিসেবে ১৯৯৯ সালে ব্রাজিলের প্রধান জাতীয় দলের সদস্য ছিলেন।
১৯৯৬ সালে আটলান্টায় আয়োজিত অলিম্পিক গেমসে রোনাল্দো তার শার্টে রোনাল্দিনহো নামে মাঠে নামেন দু’বছরের বড় রোনাল্দো গুইয়ারোর জন্য। অলিম্পিকে ব্রাজিল ব্রোঞ্জ মেডেল জয়ী হয়।
১৯৯৬ ও ১৯৯৭ সালের ফিফার বছরের সেরা খেলোয়াড়ের মর্যাদার অধিকারী রোনাল্দো ১৯৯৮ সালের ফিফা বিশ্বকাপে ৪ গোল করে তিনটি সম্মাননা লাভ করেন। ফাইনালের আগে তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ না হলেও কোচ মারিও জাগালোকে প্রভাবান্বিত করে খেলেন। কিন্তু ফ্রান্সের গোলরক্ষক ফাবিয়েন বার্থেজের সাথে পুণরায় সংঘর্ষে পড়েন ও আঘাতপ্রাপ্ত হন। খেলায় ব্রাজিল স্বাগতিক ফ্রান্সের কাছে ৩-০ গোলে হেরে যায়। ব্রার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল নিওরোলজি বিভাগের অধ্যাপক আর্দ্রিয়ান উইলিয়ামসের মতে, “রোনাল্দো অস্ত্রোপাচারের পর স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করেননি এবং ২৪
২০০২ সালের ফিফা বিশ্বকাপে রোনাল্দো পুণরায় তার দক্ষতা দেখিয়ে রেকর্ডসংখ্যক ৫ম বারের মতো ব্রাজিলকে জয়ী করান এবং তিনি সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে ৮ গোল করে গোল্ডেন সু জয়ী হন ও গোল্ডেন বলের পুরস্কারে রানার-আপ হয়ে টুর্ণামেন্টের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড় মনোনীত হন। তিনি কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গোলবিহীন অবস্থায় থাকলেও টুর্ণামেন্টের প্রতিটি প্রতিপক্ষ দলের বিপক্ষে গোল করেন। ফাইনাল খেলায় জার্মানির বিরুদ্ধে তার একাদশ ও দ্বাদশ গোল করার মাধ্যমে বিশ্বকাপে পেলের ১২ গোলের সমকক্ষ হন।
২ জুন ২০০৪: চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনার বিপক্ষে পেনাল্টির মাধ্যমে অপ্রত্যাশিতভাবে হ্যাট্রিক করে ব্রাজিলকে ২০০৬ সালের বিশ্বকাপ খেলায় উত্তীর্ণ ঘটান।
|