বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রসমূহের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
বাংলাদেশী চলচ্চিত্র শিল্প '''ঢালিউড''' নামে জনপ্রিয়ভাবে পরিচিত। এটি বিশ্বের ১১তম বৃহত্তম চলচ্চিত্র উত্পাদন কেন্দ্র। ঢাকার নবাব পরিবার বাংলাদেশে (তখনের পূর্ব পাকিস্তান) প্রথম চলচ্চিত্র প্রযোজনা করে। সর্বপ্রথম বাংলা চলচ্চিত্রের ছিল ''[[সুকুমারী]]'' (১৯২৮) আর তার পর ''[[দ্যা লাস্ট কিস]]'' (১৯৩১)। কিন্তু সর্বপ্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মিত হয় ১৯৫৬ সালে ''[[মুখ ও মুখোশ]]''। স্বাধীনতার আগে ৬৬-৬৭ থেকেই ভালো সিনেমাচলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয় এবং ১৯৭৩-১৯৮৩ সময়টা বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগ ছিল। এর পর নব্বইয়ের দশকের শুরু অবধি ব্যবসা কিছুটা দমে গেলেও অনেক ভালমানের সিনেমাচলচ্চিত্র নির্মাণ হয়েছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যবসাসফল ছবি ''[[বেদের মেয়ে জোসনা]]'' (১৯৮৯)। [[তোজাম্মেল হক বকুল]] পরিচালিত ফোক-ফ্যান্টাসিধর্মী চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় এবং ১৫ কোটি টাকা আয় করে। বীর পুরুষ ছবি (১৯৮৮) শহিদুল ইসলাম খোকন পরিচালিত পারভেজ ফিলিম নির্মি, ১৪ কোটি ৮০ লাক টাকা আয় করেন। এরপর ২০০০-২০০৭ বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের সবচেয়ে খারাপ সময় ছিল। কিন্তু ২০১০ সালের পর বাংলাদেশী ছবির উন্নতি আবার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই সময়ে এসে প্রিয়া আমার প্রিয়া, মনের মাঝে তুমি ও ''[[মনপুরা]]'' (২০০৯) ছাড়াও ''[[অগ্নি (চলচ্চিত্র)|অগ্নি]]'' (২০১৪), ''[[আয়নাবাজি]]'' (২০১৬), ''[[শিকারি (২০১৬-এর চলচ্চিত্র)|শিকারি]]'' (২০১৬) ও ''[[ঢাকা অ্যাটাক]]'' (২০১৭), ''[[নবাব (চলচ্চিত্র)|নবাব]]'' (২০১৭) ভালো ব্যবসা করেছে।
 
==সর্বকালের সেরা ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র==
৫১১ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|২}}
 
<br />
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের চলচ্চিত্র]]