বাংলাদেশ সেনাবাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১১১ নং লাইন:
 
=== পরবর্তী যুগ ===
১৯৭৫ সালের অভ্যুত্থানের পর জাতীয় রক্ষী বাহিনী বিলুপ্ত করা হয় এবং এর জনবল সেনাবাহিনীতে যুক্ত করা হয়।  জিয়ার শাসনামলে বাংলাদেশ পাঁচটি সামরিক অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। পাচটি অঞ্চলের দায়িত্বে ছিল পাচটি পদাতিক  ডিভিশন। ১৯৮২ সালে যখন এরশাদ ক্ষমতায় আসেন, সেনাবাহিনীর সদস্য সংখ্যা ছিল ৭০,০০০। ১৯৮৫ সাল থেকে সেনাবাহিনী আরেকবার দ্রুত সম্প্রসারণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়। ১৯৮৮ সালের মাঝামাঝি নাগাদ সেনাবাহিনীর জনবল দাঁড়ায়
৯০,০০০ (অনেক পর্যবেক্ষকের মতে তা ৮০,০০০ এর কাছাকাছি ছিল) যা ১৯৭৫ সালের সংখ্যার তিনগুন।<ref name=cs>Douglas C. Makeig. "Army". [http://lcweb2.loc.gov/frd/cs/bdtoc.html ''A Country Study: Bangladesh''] (James Heitzman and Robert Worden, editors). [[Library of Congress]] [[Federal Research Division]] (September 1988). ''This article incorporates text from this source, which is in the public domain.''[http://lcweb2.loc.gov/frd/cs/about.html Library of Congress Home]</ref> এই সময়ে সেনাবাহিনীর পদাতিক ডিভিশন সংখ্যা সাতে উন্নীত হয়।
 
১৯৭৫ সালের অভ্যুত্থানের পর জাতীয় রক্ষী বাহিনী বিলুপ্ত করাকরে হয় এবং এরসকল জনবল সেনাবাহিনীতে যুক্ত করা হয়।  জিয়ারজিয়াউর রহমানের শাসনামলে বাংলাদেশ পাঁচটি সামরিক অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। পাচটিপাঁচটি অঞ্চলের দায়িত্বে ছিল পাচটিপাঁচটি পদাতিক  ডিভিশন। ১৯৮২ সালে যখনহুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় আসেন,আসাকালীন সেনাবাহিনীর সদস্য সংখ্যা ছিল ৭০,০০০। ১৯৮৫ সাল থেকে সেনাবাহিনী আরেকবার দ্রুত সম্প্রসারণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়। ১৯৮৮ সালের মাঝামাঝি নাগাদসময়ে সেনাবাহিনীর জনবল দাঁড়ায় ৯০,০০০ (অনেক পর্যবেক্ষকের মতে তা ৮০,০০০ এর কাছাকাছি ছিল) যা ১৯৭৫ সালের সংখ্যার তিনগুন।<ref name=cs>Douglas C. Makeig. "Army". [http://lcweb2.loc.gov/frd/cs/bdtoc.html ''A Country Study: Bangladesh''] (James Heitzman and Robert Worden, editors). [[Library of Congress]] [[Federal Research Division]] (September 1988). ''This article incorporates text from this source, which is in the public domain.''[http://lcweb2.loc.gov/frd/cs/about.html Library of Congress Home]</ref> এই সময়ে সেনাবাহিনীর পদাতিক ডিভিশন সংখ্যা সাতে উন্নীত করা হয়।
১৯৯১ সালের [[উপসাগরীয় যুদ্ধ|উপসাগরীয় যুদ্ধে]] বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মিত্র বাহিনীর অধীন বহুজাতিক বাহিনীর অংশ হিসেবে ''অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম'' এ অংশগ্রহণ করে। এটি ছিল জাতিসংঘ মিশনের বাইরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিদেশের মাটিতে প্রথম মোতায়েন। সেনাবাহিনী যুদ্ধ শেষে কুয়েতে থাকা মাইন পরিষ্কার করতে এক দল ইঞ্জিনিয়ার মোতায়েন করে। ''অপারেশন কুয়েত পুনর্গঠন (ওপিকে)'' এর আওতায় এই মোতায়েন সম্পন্ন হয়<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.theindependentbd.com/printversion/details/42847|শিরোনাম=Bangladesh-Kuwait joint effort to fight terrorism|শেষাংশ=Independent|প্রথমাংশ=The|কর্ম=Bangladesh-Kuwait joint effort to fight terrorism {{!}} theindependentbd.com|সংগ্রহের-তারিখ=2017-12-08}}</ref>
 
১৯৯১ সালের [[উপসাগরীয় যুদ্ধ|উপসাগরীয় যুদ্ধে]] বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মিত্র বাহিনীর অধীন বহুজাতিক বাহিনীর অংশ হিসেবে ''অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম'' -এ অংশগ্রহণ করে। এটি ছিল জাতিসংঘ মিশনের বাইরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিদেশের মাটিতে প্রথম মোতায়েন। সেনাবাহিনী যুদ্ধ শেষে কুয়েতে থাকা মাইন পরিষ্কার করতে এক দল ইঞ্জিনিয়ার মোতায়েন করে। ''অপারেশন কুয়েত পুনর্গঠন (ওপিকে)'' এর আওতায় এই মোতায়েন সম্পন্ন হয়<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.theindependentbd.com/printversion/details/42847|শিরোনাম=Bangladesh-Kuwait joint effort to fight terrorism|শেষাংশ=Independent|প্রথমাংশ=The|কর্ম=Bangladesh-Kuwait joint effort to fight terrorism {{!}} theindependentbd.com|সংগ্রহের-তারিখ=2017-12-08}}</ref>
 
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গঠন কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর সেনাবাহিনীর অনুরূপ। তবে যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণালী, প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাপনা কৌশল এবং এনসিও শিক্ষা ব্যবস্থা আত্বীকরনের মধ্য দিয়ে এই অবস্থার বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটছে।