চন্দননগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
৫৪ নং লাইন:
== জগদ্ধাত্রী পুজো ==
[[কৃষ্ণনগর|কৃষ্ণনগরের]] আদলে এখানে [[জগদ্ধাত্রী]] পুজো শুরু হয় অন্তত তিনশো বছর আগে. কালে কালে এই পুজো হয়ে ওঠে জাঁকজমকপূর্ণ. তার ওপর আলোর ব্যবহারে অভিনবত্বের পরিচয় দিয়েছে চন্দননগর. সব মিলিয়ে চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই এখন দর্শনার্থীদের ঢল নামে. দুর্গাপুজোর সপ্তমী থেকে ঠিক একমাস পর আসে জগদ্ধাত্রী পুজোর সপ্তমী. দুর্গাপুজোর মতোই চারদিন ধরে পুজো হয়. শেষ দিন প্রায় ৩৫ ফিট উঁচু প্রতিমা বিসর্জন করা হয় বিসর্জনের জন্য নির্দিষ্ট রানিঘাটে. প্রতিবছরই দশমীর রাতে প্রতিমা নিয়ে শোভাযাত্রা হয়. তা দেখতে দেশবিদেশ থেকে বহু মানুষ জড়ো হন. চন্দননগর কর্পোরেশন, পুলিশ, পুজো কমিটির উদ্যোক্তাদের নিয়ে তৈরি সেন্ট্রাল কমিটি জগদ্ধাত্রী পুজোর দায়িত্বে থাকে। শহরের প্রায় দেড়শো পুজোয় নজরদারির দায়িত্বও এই কমিটির. এখানকার পুজো অত্যন্ত সুশৃঙ্খল।
 
==বিশিষ্ঠ ব্যাক্তিত্ত্ব==
* ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী - ইউরোপীয় উপনিবেশকালে এই অঞ্চলের জমিদার , তথা জগদ্ধাত্রী পুজোর প্রবর্তক।
 
== তথ্যসূত্র ==