বিভিন্ন ধর্ম ও বিশ্বাসের তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: অনুচ্ছেদ খালি করা হয়েছে মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৮৫ নং লাইন:
 
'''ক্যাওদাই''' বা '''ক্যাও দাই'' মতবাদ (ভিয়েত্নামিজ: ''Đạo Cao Đài'' 道高臺, "মহা শক্তির পথ"; {{zh|c=高台教|p=Gāotáijiào}}) হচ্ছে একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম। ১৯২৬ সালে দক্ষিণ ভিয়েতনামের তায় নিনহ শহরে এই ধর্মের আবির্ভাব হয়।<ref name="Hoskins, 2012. p. 3">Hoskins, 2012. p. 3</ref> এই ধর্মের পুরো নাম হচ্ছে '''দাই দাও তাম কাই ফো দো'''("The Great Faith [for the] Third Universal Redemption").<ref name="Hoskins, 2012. p. 3"/> ''ক্যাও দাই'', আক্ষরিক অর্থে '''সর্বোচ্চ শাসক''' অথবা ''সর্বোচ্চ শক্তি''<ref name="Hoskins, 2012. p. 3"/> হচ্ছেন উপাস্য দেবতা, যিনি এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, যাকে ক্যাও দাই অনুসারীরা উপাসনা করে। <ref name="Hoskins, 2012. p. 3"/><ref>Oliver, 1997. p. 7</ref> ক্যাও দাই অনুসারীরা পৃথিবী স্রষ্টাকে সংক্ষেপে দুক ক্যাও দাই বলে যার পুরো নাম ক্যাও দাই তিয়েন অং দাই বো তাত মা হা তাত।<ref>Hoskins, 2012. pp. 3-4</ref> পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত ক্যাও দাই উপাসনালয়গুলো দেখতে একই রকম। আকৃতি এবং রঙের সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া যায়।<ref>June/ July2013 Afar page 45</ref>
 
==অন্যান্য প্রাচীন ধর্ম==
 
===প্রাচীন মিশরীয় ধর্ম===
প্রাচীন মিশরের ধর্মীয় বিশ্বাস মিশরীয় পুরাণে প্রতিফলিত হয়েছে। তিন হাজার বছরেরও কিছু বেশি সময় ধরে মিশরে পৌরানিক ধর্মীয় বিশ্বাস প্রচলিত ছিল। খ্রীষ্টপূর্ব তৃতীয় শতকে মিশর গ্রিক শাসকদের পদানত হলেও মিশরের পৌরানিক ধর্ম টিকে থাকে। পরবর্তীতে গ্রিক শাসকদের স্থানে রোমান শাসকগন এসে মিশর অধিকার করে নেন এবং সপ্তম শতক পর্যন্ত রোমানরাই মিশর শাসন করেন, এসময়ও পৌরানিক বিশ্বাস টিকে ছিল তবে গ্রিকো-রোমান ধর্মীয় বিশ্বাসের সংস্পর্ষে এসে কিছু পরিবর্তন সাধিত হয়। অবশেষে ৬৪৬ সালে আরব মুসলমানদের হাতে মিশরের শাসনভার চলে গেলে পৌরানিক ধর্ম বিলুপ্তির পথ ধরে।
 
প্রাচীন মিশরের ইতিহাস সাধারণত প্রাচীন সাম্রাজ্য, মধ্য সাম্রাজ্য এবং নতুন সাম্রাজ্য - এই তিনটি কালে বিভক্ত করে আলোচনা করা হয়। মিশরীয় সভ্যতার তিনটি স্বর্ণযুগকে এই তিনটি কালের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। মিশরের সভ্যতা ও সংস্কৃতির পাশাপাশি তার পুরাণও বিবর্তিত হয়েছে এবং অনেক ক্ষেত্রেই পৌরানিক চরিত্রগুলোকে যুগ ভেদে বিভিন্ন ভূমিকায় দেখা যায়।
 
প্রাচীন সাম্রাজ্যে মিশরীয় পুরাণের দেব-দেবীগন ছিলেন অনেকটা আঞ্চলিক, অঞ্চল ভেদে বিভিন্ন দেব-দেবীর উপাসনা চলত। সেই হিসেবে প্রাচীন সাম্রাজ্যের দেবকূলকে পাঁচটি প্রধান দলে ভাগ করা যায়।
 
* হেলিওপোলিসের নয়জন দেব-দেবী - [[আতুম]], [[গেব]], আইসিস, নুট, ওসাইরিস, নেপথিস, সেত, শু এবং তেফনুত ।
* হার্মোপোলিসের আটজন দেব-দেবী - নুনেত ও নু, আমুনেত ও [[আমুন]], কুকেত ও কুক, হুহেত ও হুহ
* এলিফ্যান্টাইনের খুম-সাতেত-আনুকেত ত্রয়ী
* থিবিসের আমুন-মাত-খেনসু ত্রয়ী
* মেম্ফিসের প'তাহ-সেকমেত-নেফেরতেম ত্রয়ী
 
===আর্য ধর্ম===
বর্তমানে [[ইরান]] থেকে আগত [[আর্য]]জাতি ভারতবর্ষে যে সনাতন ধর্স চালু করেছিল তাই মূলত [[আর্য ধর্ম]]। এদের মূল ধর্ম গ্রন্থ [[বেদ]]। এ ধর্মেও একেশ্বরবাদের কথা আছে।
 
===সামারিতান===
সামারিতান হচ্ছে বর্তমান ইসরাইলের উত্তর প্রদেশে বসবাসকারী সেমেটিক সম্প্রদায়ের একটি সাম্প্রদায়িক শাখাবিশেষ। এ মতবাদটির ইহুদিবাদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিল রয়েছে। এটি বাইবেলের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা আধুনিক মতবাদ।
=== প্রাচীন গ্রিক ধর্ম===
 
সবচেয়ে প্রাচীন ও শৈল্পিক ধর্ম হিসাবে ইউরোপে গ্রিক মিথ চালু ছিল । এ ধর্মের বিষয়বস্তু বর্তমানে রূপকথার গল্প হয়ে দাড়িয়েছে। বর্তমানে এর অনুসারী নেই বললেই চলে। গ্রিকদের লক্ষাধিক দেব-দেবী বিদ্যমান । তবে ধর্মটির প্রধান দেবতা হিসাবে [[জিউস]]কে ধরা হয়।
 
==আরো পড়ুন==