নারায়ণগঞ্জ জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল
|নাম =
|অফিসিয়াল_নাম =
|চিত্র =
২১ নং লাইন:
|মোট_আয়তন = ৬৮৩.১৪
|আয়তন_টীকা =
|জনসংখ্যার_পাদটীকা =<ref name="
|মোট_জনসংখ্যা = ২৯৪৮২১৭
|এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা = ২০১১
৫০ নং লাইন:
== ভূগোল ==
== প্রশাসনিক এলাকাসমূহ ==
৮০ নং লাইন:
২০১৫ সালের তথ্য অনুযায়ী জেলার জনসংখ্যা হল ৩০,৭৪,০৭৭ জন। ২০১১ সালের আদমশুমারী ও গৃহগণনা অনুসারে নারায়নগঞ্চ জেলার জনসংখ্যা ছিল ২৯৪৮২১৭ জন<ref name="ইউনিয়নপরিসংখ্যান">{{প্রতিবেদন উদ্ধৃতি |তারিখ= মার্চ ২০১৪ | শিরোনাম=Population & Housing Census-2011 |অনূদিত-শিরোনাম=[[আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১]] |ভাষা=ইংরেজি |ইউআরএল=http://203.112.218.65/WebTestApplication/userfiles/Image/National%20Reports/Union%20Statistics.pdf |প্রকাশক= [[বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো]] |ধারাবাহিক=জাতীয় প্রতিবেদন |খণ্ড=ভলিউম ৩: Union Statistics, 2011 | অধ্যায়= |পাতা= |সংগ্রহের-তারিখ=২২ অক্টোবর ২০১৯}}</ref> (জাতীয় জনসংখ্যার ২.০৫%, যা মঙ্গোলিয়ার মত একটি বৃহৎ রাষ্ট্রের জনসংখ্যার সমান<ref name=cia>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|লেখক১=THE FEEDBACK WORLD|শিরোনাম=Country Comparison:Population|ইউআরএল=https://www.cia.gov/library/publications/the-world-factbook/rankorder/2119rank.html|ওয়েবসাইট=www.cia.gov|প্রকাশক=Central Intelligence Agency|সংগ্রহের-তারিখ=৬ মার্চ ২০১৭|ভাষা=ইংরেজি|উক্তি=135 Mongolia 3,068,243 July 2017 est.}}</ref> বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া রাজ্যের মোট জনংখ্যার সমান। জেলায় পুরুষ জনসংখ্যা ১৫২১৪৩৮ জন এবং নারী জনসংখ্যা ১৪৬৭৭৯ জন। নারী ও পুরুষের লিঙ্গ অনুপাত ১০৭:১০০, যা জাতীয় অনুপাতের চেয়ে অনেক বেশি। ২০০১-২০১১ এর দশকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ৩.৫%। জেলায় জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৪৩০৮ জন বা প্রতি বর্গমাইলে ১১১৫৭ জন মানুষ বসবাস করে। গৃহহীন মানুষের সংখ্যা প্রায় ১৬৬৮ জন। ২০১৫ সালের জেলা পরিসংখ্যান তথ্য অনুযায়ী এ জেলায় স্বাক্ষরতার হার ৫৭.১০%, নারী স্বাক্ষরতার হার ৫৯.৪৮% এবং পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৫৪.৫৬%, যা জাতীয় স্বাক্ষরতার হার ৬৬.৪% এর চেয়ে কম। জেলায় ৬৭৫৬৫২ টি খানা বা পরিবার রয়েছে, প্রতি পরিবারের আকার ৪.৩৪%।
জেলা পরিসংখ্যান অনুযায়ী
== অর্থনীতি ==
[[চিত্র:Kanchpur Industrial Area from Shitalaksha river view.jpg|thumb|নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঁচপুর শিল্প এলাকা গড়ে উঠেছে [[শীতালক্ষা নদী]] তীর ঘেঁষে।]]
রপ্তানী শিল্পে পাট যখন বাংলাদেশের প্রধানতম পণ্য, তখন নারায়ণগঞ্জ "প্রাচ্যের ডান্ডি" নামে খ্যাত থাকলেও বর্তমানে নিট গার্মেন্টস ও হোসিয়ারী হোসিয়ারী শিল্পের জন্য সুপরিচিত। নিটওয়্যার রপ্তানীকারকদের সংগঠন "বিকেএমইএ" ও হোসিয়ারী শিল্প উদ্যোক্তাদের প্রধান কার্যালয় "হোসিয়ারী সমিতি" নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত। ফতুল্লা এনায়েতনগর এলাকায় অবস্থিত বিসিক শিল্পনগরীতে প্রায় ৭০০ গার্মেন্টস আছে। সারা নারায়ণগঞ্জ শহরে প্রায় ১ হাজার রপ্তানীমুখী গার্মেন্টস আছে। এগুলোর মধ্যে বেশিরভাগ গার্মেন্টসই নিট গার্মেন্টস। বর্তমানে
বর্তমানেও নারায়ণগঞ্জ [[পাট]] শিল্পের জন্য বিখ্যাত। বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাটকল [[আদমজী পাটকল]] নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত ছিল যা বর্তমানে বন্ধ করে আদমজী ইপিজেড গড়ে তোলা হয়েছে। পাট ব্যবসায়ী ও রপ্তানীকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ জুট এসোসিয়েশন বা বিজেএ এর প্রধান কার্যালয় নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত।
৯৩ নং লাইন:
রূপগঞ্জ ও সোনারগাঁও অঞ্চলের [[জামদানি]] ও [[মসলিন|মসলিনের]] কাপড় তৈরির ইতিহাস প্রায় সাড়ে ৪ শত বছরের পুরোনো। ইতিহাস খ্যাত মসলিন কাপড় প্রচীনকালে এখানে তৈরী হতো। মিশরের [[মমি|মমির]] শরীরে পেচানো মসলিন এই সোনারগাঁয়ের তৈরি বলে জানা যায়। বর্তমানে জামদানি শিল্প টিকে থাকলেও মসলিন শিল্প বিলুপ্ত।
== চিত্তাকর্ষক স্থান ==
২৪৭ নং লাইন:
* [[বাংলাদেশের জেলাসমূহ]]
== বহিঃসংযোগ ==
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Narayanganj District|
{{বাংলাপিডিয়া|নারায়ণগঞ্জ জেলা}}
|