সাঁওতাল বিদ্রোহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

১৮৫৫ সালে সাঁওতালরা সশস্ত্র সংগ্রাম করেছিল তাদের অধিকার আদায়ের জন্য। তারা এ যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল ইংরেজদের শাসন-শোষণ, সুদখোর, মহাজন ও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। এ যুদ্ধের উদ্দেশ্য ছিল বৃটিশব্রিটিশ সৈন্য ও তাদের দোসর অসৎ ব্যবসায়ী, মুনাফাখোর ও মহাজনদের অত্যাচার, নিপীড়ন ও নির্যাতনের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করা এবং একটি স্বাধীন সার্বভৌম সাঁওতাল রাজ্য প্রতিষ্ঠা করা। সান্তাল হুলের ইতিহাস হতে জানা যায় দামিন-ই কোহ ছিল সাঁওতালদের নিজস্ব গ্রাম, নিজস্ব দেশ।<ref name=samakal/><ref name=ind>[http://www.indianetzone.com/19/the_santhal_rebellion.htm indianetzone.com]</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সাঁওতাল বিদ্রোহ # নিপীড়িতের পুনর্জন্ম |ইউআরএল=http://www.gramantor.net/?p=133 |সংগ্রহের-তারিখ=২৩ মার্চ ২০১৩ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100831010752/http://www.gramantor.net/?p=133 |আর্কাইভের-তারিখ=৩১ আগস্ট ২০১০ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>

১৮৫৫ সালের ৩০ জুন যুদ্ধ শুরু হয় এবং ১৮৫৬ সালের নভেম্বর মাসে তা শেষ হয়। সাওতাঁলরা তীর-ধনুক ও দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করলেও ইংরেজ বাহিনীর হাতে ছিলো বন্দুক ও কামান। তারা ঘোড়া ও হাতি যুদ্ধে ব্যবহার করেছিল। এ যুদ্ধে ইংরেজ সৈন্যসহ প্রায় ১০ হাজার সাঁওতাল যোদ্ধা বীরগতি প্রাপ্ত হন।<ref name="palo">[http://archive.prothom-alo.com/detail/news/166487 প্রথম আলো]</ref> সাঁওতাল বিদ্রোহের লেলিহান শিখা বৃটিশব্রিটিশ সরকারের মসনদ কাঁপিয়ে দিয়েছিল। যুদ্ধে সিদ-কানহু-চান্দ ও ভাইরব পর্যায়ক্রমে নিহত হলে ১৮৫৬ সালের নভেম্বর মাসে যুদ্ধ শেষ হয় ও বিদ্রোহের পরিসমাপ্তি ঘটে।<ref name=samakal/><ref name=ind/>